সালেহ্ বিপ্লব: [২] গোপনীয়তা বজায় রাখার পুরানো অভ্যাস ছাড়েননি কিম কুক-সং। তার সাক্ষাৎকার নেয়া হবে, বিবিসি কয়েক সপ্তাহ আগেই তা চূড়ান্ত করে। তারপরও তিনি খুব অস্বস্তিতে ছিলেন, কে না কে তার কথা শুনে ফেলে! তিনি গাঢ় সানগ্লাস পরে ক্যামেরার সামনে আসেন। সাংবাদিকদের মধ্যে মাত্র দুজন জানতেন, তারা কার সঙ্গে কথা বলছেন। বিবিসি
[৩] কুক-সং ছিলেন সিনিয়র কর্নেল। ৩০ বছর ধরে উত্তর কোরিয়ার বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার প্রধান হিসেবে কাজ করেছেন। বলা হয়ে থাকে, এই এজেন্সিগুলো দেশের শীর্ষ নেতা কিম জং উনের চোখ, কান এবং মস্তিষ্ক। রিপাবলিক ওয়ার্ল্ড
[৪] তিনি দাবি করেন, নির্দেশমতো তিনি সরকারের সমালোচকদের খুন করতে গুপ্তঘাতক পাঠাতেন। বিপ্লবী তহবিল গঠনের জন্য অবৈধ ড্রাগ-ল্যাবরেটরি বসিয়েছেন। ফ্লিপবোর্ড
[৫] এই প্রথম উত্তর কোরিয়ার কোনো সেনাঅফিসার মুখ খুললেন গণমাধ্যমে। সরকারের প্রতি পুরোমাত্রায় বিশ্বস্ত এই অফিসার বিবিসিকে বলেছেন, মহান নেতা কিম হচ্ছেন ‘রেডেস্ট অব দ্য রেড’। মিনিট গোল
[৬] কিন্তু উত্তর কোরিয়ার মতো দেশে বড়ো পদের চাকরি কিংবা বিশ্বস্ততা, কোনটাই জীবনের নিরাপত্তা দিতে পারে না। জীবন বাঁচাতে ২০১৪ সালে তিনি দেশ থেকে পালান। আশ্রয় নেন দক্ষিণ কোরিয়ায় এবং সেদেশের গোয়েন্দা সংস্থায় কাজ শুরু করেন।