হেলাল মহিউদ্দীন: বেশিক্ষণ অপেক্ষা করতে হয়নি। যা আসন্ন ভেবেছিলাম, দ্রুতই খবরে চলে এলো- ‘পাঠাও চালক সোহেলকে মোটর সাইকেল উপহার দেয়ার ঘোষণা দিয়েছেন একজন প্রকৌশলী’। ‘মুশকিল আসান’ সমাজের তক্কে তক্কে থাকা মুশকিল আসান প্রকৌশলী বলে কথা! সোহেল প্রধানমন্ত্রীর দফতরে ডাক পাবার আগেই ইঞ্জিনিয়ার সাহেব সোশ্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং করে বসলেন।
ওভারট্রাম্প! খবরের শিরোনামে ‘নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন মহানুভব ব্যক্তি’ লেখা নয়, সনাম-সপেশা ‘প্রকৌশলী’ লেখা!
এবার সোহেলকে দেখবো। সোহেল উপহারের মোটর সাইকেলটি গ্রহণ করলে বুঝব সিস্টেমের বিরূদ্ধে প্রতিবাদ ট্রতিবাদ নয়, তাঁর নিজের ‘অ্যাঙ্গার ম্যানেজমেন্ট প্রব্লেম’ হতেই মোটরসাইকেল আগুনে পুড়েছে। যেহেতু তাঁর সহযোদ্ধারা ছয়টি দফা দাবিসহ সংহতির ধর্মঘটে। রাগরোগ-বদমেজাজকে ‘প্রতিবাদ’ হিসেবে গ্লোরিফাই করা মস্তবড় ভুল হবে। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় হতেও চা পানের, ক্ষতিপূরণ গ্রহণের ডাক আসতে পারে কিন্ত! দেখি আমাদের সোহেল কী করেন, না করেন। [যেহেতু যা করেছেন তা করে অনেকের নিবু নিবু আশার সলতেগুলোকে উসকে দিয়েছেন!] ফেসবুক থেকে
আপনার মতামত লিখুন :