শিরোনাম
◈ পিআর পদ্ধতি কী, কেন প্রয়োজন ও কোন দেশে এই পদ্ধতি চালু আছে?" ◈ ইসরায়েলি হামলায় ৪৩৭ ফুটবলারসহ ৭৮৫ ফিলিস্তিনি ক্রীড়াবিদের মৃত্যু ◈ পশ্চিম তীরে দখলদার ইসরায়েলিদের সাথে তাদেরই সেনা জড়ালো সংঘর্ষে! (ভিডিও) ◈ আমদানি-রপ্তানিতে এনবিআরের নতুন নিয়ম: বাধ্যতামূলক অনলাইন সিএলপি দাখিল ◈ জুলাই স্মরণে শহীদ মিনারে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন (ভিডিও) ◈ জুলাই বিদ্রোহ: কোটা সংস্কার থেকে গণঅভ্যুত্থান ◈ ভারতের বাংলাদেশ সফর নিয়ে যা বললেন আমিনুল ইসলাম বুলবুল ◈ ৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন ◈ ১৮ জুলাই নতুন দিবস ঘোষণা ◈ ডিসি-এসপি কমিটি ও ইভিএম বাদ, ভোটকেন্দ্র স্থাপনে নতুন নীতিমালা জারি করলো ইসি

প্রকাশিত : ০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২১, ১২:০৪ রাত
আপডেট : ০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২১, ১২:০৪ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] পার্বত্য জেলায় প্রাথমিক বিদ্যালয়ে দেড় হাজার শিক্ষকের পদ শূন্য, দ্রুত পুরণের সুপারিশ

মনিরুল ইসলাম: [২] পার্বত্য তিন জেলায় প্রাথমিক বিদ্যালয়ে দেড় হাজার শিক্ষকের পদ শূন্য রয়েছে। দ্রুত ওই সকল শূন্যপদ পুরণের সুপারিশ করেছে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি।

[৩] কমিটির বৈঠকে পার্বত্য এলাকায় ১৪২টি প্রাথমিক বিদ্যালয়কে বিশেষ বিবেচনায় ‘বিদ্যালয়বিহীন গ্রামে এক হাজারটি প্রাথমিক বিদ্যালয় স্থাপন প্রকল্পে’ অন্তর্ভূক্ত করে জাতীয়করণের সুপারিশ বাস্তবায়নের তাগিদ দেওয়া হয়।

[৪] মঙ্গলবার বিকেলে জাতীয় সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত ওই বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন কমিটির সভাপত্বি মো. দবিরুল ইসলাম। বৈঠকে কমিটির সদস্য পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রী বীর বাহাদুর উ শৈ সিং, দীপংকর তালুকদার, এ বি এম ফজলে করিম চৌধুরী, কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা, মীর মোস্তাক আহমেদ রবি ও বাসন্তী চাকমা উপস্থিত ছিলেন।

[৫] বৈঠক শেষে কমিটির সদস্য মীর মোস্তাক আহমেদ রবি সাংবাদিকদের জানান, পার্বত্য জেলায় প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক ৪৬৯টি ও সহকারী শিক্ষক এক হাজার ১১৬টি পদ শুন্য রয়েছে। শূণ্য পদগুলো দ্রুত পূরণের জন্য কমিটি সুপারিশ করেছে। এছাড়া পার্বত্য শান্তিচুক্তির অধীনে প্রণীত নীতিমালা অনুযায়ী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে দপ্তরি নিয়োগ প্রক্রিয়া জেলা প্রশাসকের পরিবর্তে জেলা পরিষদের অধীনে ন্যস্ত করতে বলা হয়েছে।

[৬] বৈঠকে জানানো হয়, তিন পার্বত্য জেলায় প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বর্তমানে কর্মরত প্রধান শিক্ষকের সংখ্যা এক হাজার ৪৮ জন ও সহকারী শিক্ষকের সংখ্যা ৬ হাজার ৭৮৯ জন। এর বাইরে শূন্য পদগুলো পুরণ হলে ওই এলাকায় শিক্ষার দ্রুত প্রসার ঘটবে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়