আব্দুল্লাহ মামুন: [২] বেশ ক’বছর থেকেই আমেরিকান সিভিল লিবার্টিজ ইউনিয়নের আইনগত পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। বাংলাদেশ প্রতিদিন।
[৩] বুধবার (১ আগস্ট) সিনেটের সংখ্যাগরিষ্ঠদের নেতা চাক শুমার তাকে নিয়োগ দিতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের কাছে সুপারিশ করেছেন।
[৪] বর্তমানে ইলিনয়ের আমেরিকান সিভিল লিবার্টি ইউনিয়নের আইনি পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন ৪৪ বছর বয়সী এই নারী। রাজ্যটির মানবাধিকার দেখভাল করার একটি টিমের নেতৃত্ব দিচ্ছেন নুসরাত চৌধুরী। হাফিংটন পোস্ট এমন খবর দিয়েছে। সময়টিভি।
[৫] নুসরাত চৌধুরী ছাড়াও জ্যাসিকা ক্লার্ককেও নিউইয়র্কের সাউদার্ন ডিস্ট্রিক্টের বিচারক হিসেবে মনোয়ন দিয়েছেন চাক শুমার। নিনা মরিসনকে মনোনয়ন দিয়েছেন ইস্টার্ন ডিস্ট্রিক্টের বিচারক হিসেবে।
[৬] ক্লার্ক ছিলেন নিউইয়র্কের অ্যাটর্নি জেনারেলের কার্যালয়ের নাগরিক অধিকার বিষয়ক ব্যুরো প্রধান। নিউইয়র্কের স্থানীয়, রাজ্য, কেন্দ্রীয় নাগরিক অধিকার লঙ্ঘন নিয়ে কাজ করতে দেখা গেছে তাকে। ন্যায়সঙ্গতভাবে আবাসন আইন কার্যকর করা হচ্ছে কিনা, শিক্ষা ব্যবস্থায় শিক্ষার্থীদের প্রবেশাধিকার বাধাগ্রস্ত হচ্ছে কিনা, তা দেখভাল করার দায়িত্ব ছিল জ্যাসিকা ক্লার্কের।
[৭] আর নিউইয়র্কভিত্তিক ইনোসেন্স প্রকল্পের মামলা পরিচালনার জ্যেষ্ঠ কাউন্সেল ছিলেন ৫১ বছর বয়সী মরিসন। ডিএনএ পরীক্ষার মাধ্যমে ভুলভাবে দোষী সাব্যস্ত হওয়া লোকজনের মুক্তির জন্য কাজ করছেন তিনি। পরবর্তীতে যাতে কোনো অন্যায় সংঘটিত না হয়, তা নিশ্চিত করতে ফৌজদারি বিচার ব্যবস্থার সংস্কার নিয়েও সক্রিয় ছিলেন মরিসন।
[৮] আরও উল্লেখ্য, নূসরাত চৌধুরী গ্র্যাজুয়েশন করেছেন বিশ্বখ্যাত ইয়েল ল’ স্কুল থেকে। সিভিল লিবার্টিজ ইউনিয়নে যোগদানের আগে নূসরাত নিউইয়র্ক সাউদার্ন ডিস্ট্রিক্ট কোর্টের ক্লার্ক এবং সেকেন্ড সার্কিট ইউএস কোর্ট অব আপিলের জজ ব্যারিঙ্গটন পার্কারের সাথেও কাজ করেন।
আপনার মতামত লিখুন :