সাখাওয়াত হোসেন: [২] যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় কমান্ড প্রধান জেনারেল কেনেথ ম্যাকেঞ্জির বরাত দিয়ে এনডিটিভি স্থানীয় সময় মঙ্গলবার এ তথ্য জানিয়েছে। কেনেথ ম্যাকেঞ্জি বলেন, কাবুলের হামিদ কারজাই বিমানবন্দরে ৭৩টি বিমান রয়েছে। তবে আফগানিস্তান ছেড়ে যাওয়ার পূর্বে এগুলো যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনী ব্যবহার অযোগ্য অথবা বেসামরিকীকরণ করে গেছে। গার্ডিয়ান, এনডিটিভি
[৩] মার্কিন জেনারেল আরো জানিয়েছেন, এছাড়া মার্কিন সেনাবাহিনী কাবুল বিমানবন্দরে থাকা সকল সাঁজোয়াযান এবং উচ্চ প্রযুক্তির রকেট প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাও ব্যবহার অযোগ্য করে গেছেন। তিনি বলেন, এ বিমানগুলো আর কখনো উড্ডয়ন করতে পারবে না। এছাড়া কেউ এই রেখে যাওয়া সামরিক সরঞ্জামগুলো চালাতে সক্ষম হবে না।
[৪] ধারণা করা হচ্ছে, তালিবান যাতে করে পরবর্তীতে এগুলো ব্যবহার করতে না পারে সেজন্য তা ব্যবহার অযোগ্য করা হয়েছে।
[৫] পেন্টাগন জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র সি-আরএএম , কামান, মর্টার ও রকেট প্রতিরোধক প্রযুক্তিও রেখে গেছে। রেখে যাওয়া এগুলোর প্রতিটির দাম ১মিলিয়ন ডলারেরও বেশি।
[৬] মূলত ১৪ আগস্ট ৬ হাজার সেনাসহ এ সামরিক সরাঞ্জামগুলো কাবুল বিমানবন্দরের দখল নেওয়া এবং তাদের নাগরিকসহ সহযোগিদের সরিয়ে নিতে পাঠিয়েছিলো যুক্তরাষ্ট্র।
[৭] উল্লেখ্য, মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের ঘোষণা অনুযায়ী স্থানীয় সময় সোমবার মধ্যরাতে যুক্তরাষ্ট্রের সকল সেনা সরিয়ে নিয়েছে দেশটি। সম্পাদনা : রাশিদ