শিরোনাম
◈ বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক হবে গঠনমূলক ও ভবিষ্যতমুখী: হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা ◈ এলডিসি থেকে উত্তরণ: আরও তিন বছরের সময় চাইছে বাংলাদেশ ◈ জাপানে জনশক্তি রপ্তানি নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ যেসব সিদ্ধান্ত নিল অন্তর্বর্তী সরকার ◈ ১৭ বিয়ের ঘটনায় মামলা, সেই বন কর্মকর্তা বরখাস্ত ◈ বিএনপি নেতাকে না পেয়ে স্ত্রীকে কু.পিয়ে হ.ত্যা ◈ বাংলা‌দেশ হারা‌লো আফগানিস্তানকে, তা‌কি‌য়ে রই‌লো শ্রীলঙ্কার দিকে  ◈ রোজার আগে নির্বাচন দিয়ে পুরোনো কাজে ফিরবেন প্রধান উপদেষ্টা ◈ ঋণের চাপে আত্মহত্যা, ঋণ করেই চল্লিশা : যা বললেন শায়খ আহমাদুল্লাহ ◈ একযোগে এনবিআরের ৫৫৫ কর্মকর্তাকে বদলি ◈ আবারও রেকর্ড গড়ল স্বর্ণের দাম, ভরিতে বেড়েছে ৩ হাজার ৬৭৫ টাকা

প্রকাশিত : ২৪ আগস্ট, ২০২১, ০২:১১ দুপুর
আপডেট : ২৪ আগস্ট, ২০২১, ০৫:১৩ বিকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

বলিউড অভিনেত্রী সায়রা বানুর ৬টি অজানা তথ্য

ইমরুল শাহেদ: ২৩ আগস্ট ছিল বলিউডের খ্যাতিমান অভিনেত্রী সায়রা বানুর জন্মদিন। এ বছর দিনটিকে উদযাপন করেননি তিনি। মাত্র কিছুদিন আগে তার স্বামী কিংবদন্তী অভিনেতা দিলীপ কুমার মারা গেছেন। তার স্বপ্নলালিত অভিনেতা ও অকৃত্রিম ভালোবাসার মানুষ দিলীপ কুমারের মৃত্যুশোক এখনো তার মধ্যে বিদ্যমান। খ্যাতিমান এই অভিনেত্রীর মা নাসিম বানুও ছিলেন একজন খ্যাতিমান অভিনেত্রী। তার পিতা মিঞা এহসান উল হক ছিলেন চলচ্চিত্র প্রযোজক।

তিনি পাকিস্তানেও একটি ছবি প্রযোজনা করেছিলেন। মাত্র ১৬ বছর বয়সে ১৯৬১ সালে শাম্মী কাপুরের বিপরীতে ‘জংলী’ ছবি দিয়ে ক্যারিয়ার শুরু করেন। এ সময় এক অনুষ্ঠানে তিনি বলেছিলেন, অভিনয় ও নাচে কোনো অভিজ্ঞতা ছিল না তার। তারপরও তিনি এ ছবিটিতে অভিনয়ের জন্য পেয়েছেন অনেক পুরস্কার। শৈশবের উল্লেখযোগ্য সময় লন্ডনে ব্যয় করেছেন সায়রা এবং স্কুল জীবনও শেষ হয়েছে সেখানে। এই অভিনেত্রীর জন্মদিনকে উপলক্ষ্য করে ইন্ডিয়া টিভি একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। তাতে সায়রা বানুর অজানা কিছু তথ্য প্রকাশ করেছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ১৯৬৩ সাল থেকে ১৯৬৯ সাল পর্যন্ত সায়রা বানু পারিশ্রমিক পাওয়ার দিক থেকে ছিলেন তৃতীয় স্থানে। ১৯৭১ থেকে ১৯৭৬ সাল পর্যন্ত সময়ে তিনি চতুর্থ স্থানে চলে যান।

দিলীপ কুমারের সঙ্গে তার প্রেমকে অমর হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে প্রতিবেদনটিতে। তারা বিয়ে করেন ১৯৬৬ সালে। এছাড়া প্রতিবেদনে তার কিছু বৈশিষ্ট্য ও তার লালিত স্বপ্নের কথা তুলে ধরা হয়। প্রথম দিকের ১২ বছর বয়স পর্যন্ত তিনি নিজেকে ছেলে ভাবতেন এবং ছেলেদের সঙ্গেই খেলাধূলা করতেন। হতে চেয়েছিলেন একজন গায়িকা এবং দাদীর কাছ থেকে গানের তালিমও নিয়েছেন। সায়রা বানু এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন, তিনি দিলীপ কুমারকে প্রথম দেখেন ‘আন’ ছবিতে এবং তখনই তার প্রেমে পড়ে যান। সায়রা বানু দুটি স্বপ্ন দেখতেন। তার একটি হলো একজন ভালো অভিনেত্রী হওয়া এবং দ্বিতীয়টি হলো দিলীপ কুমারকে বিয়ে করা। শাম্মী কাপুরের সঙ্গে প্রথম ছবি ছিল বলে ক্যারিয়ারের শেষ ছবিটিও করেন শাম্মী কাপুরের সঙ্গে। এরপর তিনি চলচ্চিত্র থেকে বিদায় নেন।

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়