শিরোনাম
◈ জুলাই অভ্যুত্থানের সেই ঐক্য কোথায়? ◈ ব্রিটিশদের ‘নাকানিচুবানি’ দিতে ইরানের এক দশকের ‘ছায়া যুদ্ধ’: যেভাবে চলছে যুক্তরাজ্যের ভেতরে গোপন তৎপরতা ◈ চট্টগ্রাম কাস্টমস কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত, আরও কর্মকর্তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা ◈ এবার অঝোরে কাঁদলেন মিসাইল ম্যান কিম জং উন (ভিডিও) ◈ জুলাই নিয়ে ‘আপত্তিকর’ ফেসবুক পোস্ট: পুলিশের বিরুদ্ধে ছাত্রদের অবরোধ-বিক্ষোভ ◈ নতুন উচ্চতায় রেমিট্যান্স: ২০২৪-২৫ অর্থবছরে প্রবাসী আয়ের সর্বোচ্চ প্রবাহ ◈ ডলারের দরপতনে রেকর্ড, ১৯৭৩ সালের পর সবচেয়ে বড় পতনে বিশ্ববাজারে আস্থার সংকট ◈ “৭১-এর মুক্তিযোদ্ধাদের মতোই চব্বিশের যোদ্ধাদেরও জাতি ভুলবে না” — তারেক রহমান ◈ গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে ঐক্য বজায় রাখার আহ্বান খালেদা জিয়ার ◈ শ্রীলঙ্কার বিরু‌দ্ধে বুধবার  সি‌রি‌জের প্রথম ওয়ানডে ম‌্যা‌চে  মু‌খোমু‌খি  বাংলাদেশ

প্রকাশিত : ২২ আগস্ট, ২০২১, ১১:২১ রাত
আপডেট : ২২ আগস্ট, ২০২১, ১১:২৮ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] টিকার নামে টাকা কামানোয় বিশৃঙ্খলা তৈরি হয়েছে: মির্জা ফখরুল

শিমুল মাহমুদ: [২] রোববার জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাংবাদিক রুহুল আমিন গাজী মুক্তি পরিষদ আয়োজিত এক নাগরিক সমাবেশে বিএনপি মহাসচিব এ কথা বলেন। মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, এদের মূল উদেশ্য হলো টাকা কামানো, কমিশন খাওয়া। যে কারণে টিকার কার্যক্রমে অব্যবস্থাপনা তৈরি করে ফেলছে।

[৩] তিনি বলেন, তাদের লোক সালমান এফ রহমানকে দায়িত্ব দিলো টিকা আনবে ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউট থেকে। তিন কোটি টাকা আগাম দিলো সরকার। দেখা গেলো এক কোটি দশ লাখ না বিশ এলো আর টিকা নাই। ভারত বলে দিলো আর টিকা নাই। ফলে কি হয়েছে, এর আগে চীন রাশিয়া এসেছে টিকা দিতে এসেছে তাদের ফেরত দিতে হয়েছে। এখন চীনের পেছনে পেছনে ঘুরে বলছে, চীন আমাদের সবচেয়ে বড় বন্ধু। তারা আমাদের বিপদের দিনে সাহায্য করেছে। তখন কোথায় ছিলেন? তখন তো চীন বা রাশিয়ার সঙ্গে কথাও বলেননি ফেরত দিয়ে দিয়েছেন। আজকে জনগণের সঙ্গে প্রতারণা করছেন। জনগণকে ভুল বুঝাছেন। জনগণের দৃষ্টি ভুল বুঝাবার জন্য বিভিন্ন দিকে সমস্যা তৈরি করছেন।

[৪] মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, সরকারের বিরুদ্ধে কথা বলা মানে রাষ্ট্রদ্রোহিতা নয়। এরা (ক্ষমতাসীন দল) সরকার এবং রাষ্ট্রকে এক করে ফেলেছে। সব কিছু দলীয়করণ করে ফেলেছে। একটা কথা আমাদের মনে রাখতে হবে, আওয়ামী লীগ একটা দল, যে দলটি কখনো গণতন্ত্রে বিশ্বাস করেনি, জন্ম থেকেই করেনি।

[৫] সুতরাং বাংলাদেশকে আর কোনো মতেই গণতান্ত্রিক দেশ বলা যায় না। এখন আমাদের দায়িত্ব হচ্ছে- এই সরকারকে সরিয়ে সত্যিকার অর্থে একটা জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করা। গত ১৪ বছর যাবৎ সংগ্রাম করছি, লড়াই করছি। এবার জনগণকে সঙ্গে নিয়ে একটি গণঅভ্যুত্থানের কোনো বিকল্প নেই। আমরা সশস্ত্র সংগ্রামে বিশ্বাস করি না। আমরা জনগণকে সঙ্গে নিয়ে বিজয় অর্জন করতে চাই। নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের পরিচালনায় একটি সুষ্ঠু নির্বাচন দিতে হবে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়