শিরোনাম
◈ মধ্যপ্রাচ্যে ক্রমবর্ধমান অস্থিরতার প্রেক্ষাপটে চার সংগঠনকে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী ঘোষণা করল যুক্তরাষ্ট্র! ◈ সময়সীমা বেঁধে দিয়ে বাংলাদেশকে জাতিসংঘের চিঠি ◈ ডাকসুতে ভোট কারচুপির অভিযোগে সিসিটিভি যাচাই, উঠে এলো যে তথ্য ◈ সিলেট ইবনে সিনা হাসপাতালে হামলা-ভাঙচুর ◈ আমি যে কাজ করেছি তা দেশের ইতিহাসে কোনোদিন হয়নি : আসিফ নজরুল ◈ চট্টগ্রামে মার্কিন বিমান ও সেনা উপস্থিতি নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে আলোচনা, আসলে কী ঘটছে ◈ আফগা‌নিস্তা‌নের স‌ঙ্গে চাপের মুহুর্তে নাসুম ও মুস্তাফিজের বোলিং দেখে অবাক পা‌কিস্তা‌নের রমিজ রাজা  ◈ আফগানিস্তানকে হারা‌নোর ফ‌লে আইসিসি টি-‌টো‌য়ে‌ন্টি র‌্যাং‌কিং‌য়ে বাংলাদেশের উন্ন‌তি ◈ দুবাইয়ে বিমানের যান্ত্রিক ত্রুটি, আটকা ১৭৮ যাত্রী ◈ প্রধান উপদেষ্টার নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে নিউইয়র্ক পুলিশ প্রস্তুত

প্রকাশিত : ২২ আগস্ট, ২০২১, ১১:২১ রাত
আপডেট : ২২ আগস্ট, ২০২১, ১১:২৮ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] টিকার নামে টাকা কামানোয় বিশৃঙ্খলা তৈরি হয়েছে: মির্জা ফখরুল

শিমুল মাহমুদ: [২] রোববার জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাংবাদিক রুহুল আমিন গাজী মুক্তি পরিষদ আয়োজিত এক নাগরিক সমাবেশে বিএনপি মহাসচিব এ কথা বলেন। মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, এদের মূল উদেশ্য হলো টাকা কামানো, কমিশন খাওয়া। যে কারণে টিকার কার্যক্রমে অব্যবস্থাপনা তৈরি করে ফেলছে।

[৩] তিনি বলেন, তাদের লোক সালমান এফ রহমানকে দায়িত্ব দিলো টিকা আনবে ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউট থেকে। তিন কোটি টাকা আগাম দিলো সরকার। দেখা গেলো এক কোটি দশ লাখ না বিশ এলো আর টিকা নাই। ভারত বলে দিলো আর টিকা নাই। ফলে কি হয়েছে, এর আগে চীন রাশিয়া এসেছে টিকা দিতে এসেছে তাদের ফেরত দিতে হয়েছে। এখন চীনের পেছনে পেছনে ঘুরে বলছে, চীন আমাদের সবচেয়ে বড় বন্ধু। তারা আমাদের বিপদের দিনে সাহায্য করেছে। তখন কোথায় ছিলেন? তখন তো চীন বা রাশিয়ার সঙ্গে কথাও বলেননি ফেরত দিয়ে দিয়েছেন। আজকে জনগণের সঙ্গে প্রতারণা করছেন। জনগণকে ভুল বুঝাছেন। জনগণের দৃষ্টি ভুল বুঝাবার জন্য বিভিন্ন দিকে সমস্যা তৈরি করছেন।

[৪] মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, সরকারের বিরুদ্ধে কথা বলা মানে রাষ্ট্রদ্রোহিতা নয়। এরা (ক্ষমতাসীন দল) সরকার এবং রাষ্ট্রকে এক করে ফেলেছে। সব কিছু দলীয়করণ করে ফেলেছে। একটা কথা আমাদের মনে রাখতে হবে, আওয়ামী লীগ একটা দল, যে দলটি কখনো গণতন্ত্রে বিশ্বাস করেনি, জন্ম থেকেই করেনি।

[৫] সুতরাং বাংলাদেশকে আর কোনো মতেই গণতান্ত্রিক দেশ বলা যায় না। এখন আমাদের দায়িত্ব হচ্ছে- এই সরকারকে সরিয়ে সত্যিকার অর্থে একটা জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করা। গত ১৪ বছর যাবৎ সংগ্রাম করছি, লড়াই করছি। এবার জনগণকে সঙ্গে নিয়ে একটি গণঅভ্যুত্থানের কোনো বিকল্প নেই। আমরা সশস্ত্র সংগ্রামে বিশ্বাস করি না। আমরা জনগণকে সঙ্গে নিয়ে বিজয় অর্জন করতে চাই। নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের পরিচালনায় একটি সুষ্ঠু নির্বাচন দিতে হবে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়