শিরোনাম
◈ অর্থনীতিতে ইতিবাচক ইঙ্গিত: রেকর্ডসংখ্যক কোটিপতি ব্যাংক হিসাব ◈ কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানালো বাংলাদেশ ◈ দুবাইয়ে বিকৃত যৌ.নাচার ব্যবসার চক্রের মুখোশ উন্মোচন এবার বিবিসির অনুসন্ধানে! ◈ জনপ্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তাকে বিদেশে বাংলাদেশ দূতাবাসে বদলি ◈ ‘আমার নাম স্বস্তিকা, বুড়িমা নই’ ক্ষোভ ঝাড়লেন স্বস্তিকা ◈ তিন জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার ◈ জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ আবার বাড়ল ◈ আর্থিক সুবিধা নেওয়ায় কর কর্মকর্তা বরখাস্ত ◈ লড়াই ক‌রে‌ছে হংকং, শেষ দি‌কে হাসারাঙ্গার দাপ‌টে জয় পে‌লো শ্রীলঙ্কা ◈ দুর্গাপূজায় মণ্ডপ পরিদর্শনে প্রধান উপদেষ্টা ইউনূসকে আমন্ত্রণ হিন্দু ধর্মীয় নেতৃবৃন্দের

প্রকাশিত : ১৪ আগস্ট, ২০২১, ০৫:৫৫ বিকাল
আপডেট : ১৪ আগস্ট, ২০২১, ০৭:২৮ বিকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] অবশেষে জেলেদের জালে দেখা মিলেছে রুপালী ইলিশ

উত্তম কুমার: [২] কুয়াকাটা সংলগ্ন বঙ্গোপসাগরে জেলেদের জালে অবশেষে দেখা মিলেছে রুপালী ইলিশের। হাসি ফুটছে জেলেদের মুখে। আড়ৎদার ও পাইকারদের হাকডাকে সরগরম হয়ে উঠেছে শুরু করেছে দক্ষিনাঞ্চলের ইলিশের বড় মোকাম মহিপুর-আলীপুর মৎস্য বন্দর। গত দু’দিনে সমুদ্র থেকে যে সংখ্যাক ইলিশের ট্রলার ঘাটে এসেছে এতে খুশি নন মৎস্য আড়ৎ ব্যবসায়ি, ট্রলার মালিকরা। তবে এবার মাছ বিক্রির টাকায় লোকসান পুষিয়ে উঠতে পারবেন বলে আশাবাদী জেলে পরিবারগুলো।

[৩] মহিপুর মৎস্য বন্দর সূত্র জানায়, গত দু’দিনে বেশ কিছু ইলিশ বোঝাই ট্রলার ঘাটে ফিরেছে। এদের মধ্যে চট্রগ্রামের মহেষখালী এলাকার সাদেক মিয়া’র এফবি আল্লাহ্র দান বড় সাইজের ৮ হাজার পিস ইলিশ বিক্রি করেছে ১৩ লাখ টাকায়। আলীপুর মৎস্য বন্দরের সোবাহান খলিফা’র মালিকানাধীন ট্রলার বিক্রি করেছে ২০ লাখ টাকা। মোস্তফা খলিফা’র মালিকানাধীন এফবি জাবের বিক্রি করেছে ১৫ লাখ টাকা। আহসান’র মালিকানাধীন এফবি ঝিলিক বিক্রি করেছে ১৮ লাখ টাকা। মনি ফিস’র মালিকানাধীন এফবি মনি বিক্রি করেছে ৩০ লাখ টাকা। মহিপুর মৎস্যবন্দরের ফজলু গাজী’র মালিকানাধীন এফবি ফয়সাল বিক্রি করেছে ১৫ লাখ টাকা। আনোয়ারের মাছ ধরা ট্রলার বিক্রি করেছে ১২ লাখ ৫০ হাজার টাকা। মো.মনিরুল ইসলাম’র মালিকানাধীন কক্সবাজার ফিস’র এফবি আল্লাহ্র দান বিক্রি করেছে ২ লাখ ৮৫ হাজার টাকা।

[৪] মৎস্য আড়ৎ ব্যবসায়ি ও জেলেরা জানায়, বর্তমানে প্রতিমন বড় সাইজের ইলিশ বিক্রি হচ্ছে ৪০-৪৫ হাজার টাকা। ৭০০-৮০০ গ্রাম সাইজের ইলিশ প্রতিমন বিক্রী হচ্ছে ২৪-২৫ হাজার টাকা। এছাড়া প্রতিমন জাটকা ইলিশ বিক্রি হচ্ছে ১২ হাজার টাকা। তবে এখন পর্যাপ্ত কাঙ্খিত ইলিশ জালে ধরা পরেনি।

[৫] মহিপুর মৎস্য বন্দরের কক্সবাজার ফিস’র মালিক মো.মনিরুল ইসলাম বলেন, গভীর সমুদ্র থেকে ফেরা চট্রগ্রাম এলাকার কিছু ট্রলার কাঙ্খিত ইলিশ পেয়েছে। স্থানীয় জেলেরা এখনও ইলিশ পায়নি। তবে সমুদ্রে ইলিশের দেখা মিলেছে এটাই খুশির খবর।

[৬] আলিপুর মৎস্য আড়ৎ ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি মো. আনছার উদ্দীন মোল্লা বলেন, সমুদ্র থেকে দু’এক দিনে বন্দরে ইলিশ আসতে শুরু করেছে। তবে তাও আশানুরুপ নয়। সমুদ্র থেকে ১০০ ট্রলার ঘাটে ফিরলে কাঙ্খিত ইলিশ বিক্রি করেছে ৮-১০টি ট্রলার। অপর ৯০টি ট্রলারের সমুদ্র যাত্রার বাজার খরচ ওঠেনি মাছ বিক্রি করে। এতে সমুদ্রে ইলিশ পড়ছে বলা যায়না বলে তিনি সাংবাদিকদের জানিয়েছেন।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়