কূটনৈতিক প্রতিবেদক: [২] শান্তা চৌধুরী নামে একজন নারী প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রীর চুক্তিভিত্তিক এপিএস হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে বুধবার এমন একটি পোস্ট দিয়েছেন।
[৩] বিষয়টি নজরে এলে বৃহস্পতিবার ভুয়া পরিচয়দানকারী শান্তা চৌধুরী থেকে সবাইকে সতর্ক থাকার আহবান জানিয়েছে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়। মন্ত্রণালয় বলছে, শান্তা চৌধুরী নামের কাউকে মন্ত্রী নিজেই চিনেন না এবং তার এপিএস হিসেবে নিয়োগও দেননি। যা ভিত্তিহীন ও বানোয়াট একটি তথ্য।
[৪] মন্ত্রী গত ২৩ অক্টোবর ২০১৯ সালে মোহাম্মদ রাশেদুজ্জামানকে তার এপিএস হিসেবে নিয়োগ দিয়েছেন। তাই এ ব্যাপার কাউকে বিভ্রান্ত না হওয়ার জন্য সতর্ক করা হয়েছে।
[৫] ভুয়া পরিচয়ের জন্য শান্তা চৌধুরীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় থেকে রমনা থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করা হয়েছে।