আসিফুজ্জামান পৃথিল: [২]হত্যার আগে কারও সঙ্গে ফোনে কথা বলেন আততায়ীরা, প্রথমবারের মতো হত্যাদৃশ্যের বর্ণনা দিলেন প্রত্যক্ষদর্শী স্ত্রী। [৩] কয়দিন আগে নিজ শয়নকক্ষে হাইতির প্রেসিডেন্ট যখন খুন হন, তখন তার স্ত্রী ছাড়া আর কেউ ছিলেন না। সুতরাং এই ঘটনা তার চেয়ে ভালো আর কেউ জানেন না। ৭ জুলাই মার্টিন মইসেকে জোভেনাল মইসের মৃতদেহের পাশ থেকে রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। সিএনএন
[৪] বর্তমানে দক্ষিণ ফ্লোরিডায় অবস্থান করা মইসে বলেন, ‘কেউ একজন নির্দেশ দিয়েছিলো, অর্থ দিয়েছিলো। তাদের আমরা খুঁজছি। আমি এসব লোককে খুঁজে বের করতে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের সহায়তা চাই।’
[৫] রাত একটায় মইসের স্বামী বাড়ির সামনে অটোমেটিক অস্ত্রের আওয়াজ শুনতে পেলে বুঝতে পারেন, খারাপ কিছু হচ্ছে। বাড়িতে আততায়ীরা ঢুকে পড়লে এই দুজন বিছানার পেছনে আশ্রয় নেন। তখনও মইসে হত্যার শিকার হচ্ছেন, এমনটা ভাবেনওনি। কারণ সেখানে ৩০ থেকে ৫০ জন নিরাপত্তারক্ষীর থাকার কথা ছিলো।
[৬] কেনো এই নিরাপত্তা বিপর্যয় হলো, সে ব্যাপারে হাইতি কর্তৃপক্ষ কোনও ব্যাক্ষা দেয়নি। কমপক্ষে দুজন নিরাপত্তা প্রধান এখন কারাগারে আছেন। এরমধ্যে রয়েছেন প্রেসিডেন্সিয়াল নিরাপত্তা প্রধান দিমিত্রি হেরার্ড।