শিরোনাম
◈ ডাকসুর ভিপি সাদিক কায়েম: হিজাব–নন-হিজাব, সবার পোশাক ও পরিচয়ের সমান অধিকার নিশ্চিত হবে ◈ সঙ্কটে এশিয়া কাপ! দা‌বি না মান‌লে, প‌রের ম‌্যাচ আরব আ‌মিরা‌তের বিরু‌দ্ধে খেল‌বে না পাকিস্তান ◈ হ্যান্ডশেক বিতর্কে এবার মুখ খুললেন সৌরভ গাঙ্গু‌লি ◈ নেতানিয়াহুর পাশে আমেরিকা, লক্ষ্য হামাস ধ্বংস: রুবিও ◈ বিনা পাসপোর্টে ভারতে যাওয়া ১৫ বাংলাদেশিকে হস্তান্তর করল বিএসএফ ◈ ম‌তের মিল হ‌চ্ছে না,  জামায়াতের সাথে এনসিপির দূরত্ব তৈরি হয়েছে যে সব কারণে ◈ মৌলভীবাজারে উদ্ধার হওয়া ‘পিট ভাইপার’: কতটা বিষধর এই সবুজ বোড়া? ◈ অর্থনীতিতে ইতিবাচক ইঙ্গিত: রেকর্ডসংখ্যক কোটিপতি ব্যাংক হিসাব ◈ কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানালো বাংলাদেশ ◈ দুবাইয়ে বিকৃত যৌ.নাচার ব্যবসার চক্রের মুখোশ উন্মোচন এবার বিবিসির অনুসন্ধানে!

প্রকাশিত : ১২ জুলাই, ২০২১, ১২:০২ রাত
আপডেট : ১২ জুলাই, ২০২১, ১২:১৩ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

বিধিনিষেধ শিথিল হলে ঈদে সীমিত আকারে চলতে পারে গণপরিবহন, বললেন নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী

আনিস তপন : রোববার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী।

তিনি বলেন, সংক্রমন নিয়ন্ত্রনে চলমান বিধিনিষেধ আগামী ইদেও থাকবে কিনা তা পরিস্থিতির উপর নির্ভর করবে। তবে জাতীয় টেকনিক্যাল পরামর্শক কমিটির পরামর্শে চলমান বিধিনিষেধ আবারও বাড়তে পারে।

নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, ‘দেশে চলমান বিধিনিষেধ সীমিত আকারে শিথিল হলে গণপরিবহন সীমিত আকারেই চলবে। আর যদি পুরোপুরি উঠে যায়, পরিবহনও পুরোপুরিই চলবে।

নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী মনে করেন, ‘বিধিনিষেধ চলমান থাকলে গণপরিবহন চলাচলের কোনো সুযোগ নেই। আমার মনে হয় যে পরিস্থিতি আছে, সেখানে পুরোপুরি স্বাভাবিক জীবনে ফিরে যাওয়ার মতো অবস্থায় আমরা পৌঁছাতে পারিনি।’

জাতীয় টেকনিক্যাল পরামর্শক কমিটির মতে, ‘বেঁচে থাকলে জীবনে ঈদ অনেকবার আসবে। আমাদের এই অবস্থা থেকে বের হতেই বিধিনিষেধ দেওয়া হয়েছে, সেটি সবার মানা উচিত।’

প্রতিমন্ত্রীর মতে, ‘আগামী ১৪ জুলাই পর্যন্ত বিধিনিষেধের সময়সীমা রয়েছে। আমাদের টেকনিক্যাল কমিটিতে (জাতীয় টেকনিক্যাল পরামর্শক কমিটি) যারা আছেন, তাদের পরামর্শে সরকার যদি মনে করে বিধিনিষেধ এগিয়ে নেওয়া দরকার, সেটিও হতে পারে। সবকিছুই এখন পরিস্থিতির ওপর নির্ভর করছে।’

খালিদ মাহমুদ চৌধুরী যোগ করেন, ‘সব নাগরিকের সচেতন হতে হবে। আমরা জানি, ঘরে থাকা কঠিন। যুদ্ধক্ষেত্রেও মানুষ ঘরে থাকতে চায় না। কিন্তু এটাও একটা যুদ্ধ। এটাকে না মানায় পরিস্থিতি ভয়াবহ হয়ে গেছে। গ্রামে অনেকে করোনা টেস্ট করছে না, অনেকে মারা যাচ্ছেন। সরকার ঘোষিত বিধিনিষেধ মেনে চললে, আমরা তার সুফল পাবো।’

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়