মিনহাজুল আবেদীন: [২] সারাদেশে কঠোর লকডাউনের মেয়াদ বাড়িয়ে ১৪ই জুলাই রাত ১২টা পর্যন্ত করা হয়েছে। কঠোর বিধিনিষেধ বাস্তবায়নে মাঠে রয়েছেন পুলিশ, র্যাব, সেনাবাহিনী ও বিজিবির সদস্যরা।
[৩] সরেজমিনে ঘুরে দেখা যায়, বিগত দিনের তুলনায় গেন্ডারিয়া, চাঁনখারপুল, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, কাকরাইল মোড়, মগবাজার, হাতিরঝিলসহ বেশির ভাগ জায়গা মানুষের সমাগম অন্য দিনের তুলনায় বেশি। মানুষ পায়ে হেঁটে, রিকশা, ভ্যান বা নিজের প্রাইভেট কারযোগে নিজ নিজ কর্মস্থলে যাচ্ছেন। অধিকাংশ মানুষের মুখে মাস্ক নেই, স্বাস্থ্যবিধিও মানছেন না।
[৪] পথযাত্রী শহিদ বলেন, সরকার লকডাউন দিলেও তো আমাদের পরিবারের মানুষগুলোর পেট চালাতে হবে। অফিস তো আর বন্ধ নেই। সেইজন্য বাধ্য হয়ে বিভিন্নভাবে অফিসে যেতে হচ্ছে।
[৫] এদিকে সকাল থেকেই রাজধানীর বিভিন্ন সড়কে ব্যক্তিগত গাড়ির চাপ বেড়েছে। চেকপোস্টে তল্লাশি চালানো হচ্ছে। এর আগে কঠোর বিধিনিষেধের শুরুতে জরুরি প্রয়োজন ছাড়া অযৌক্তিক কারণে বাইরে বের হওয়ায় রাজধানীতে প্রথম দিন ৫৫০ এবং দ্বিতীয় দিন ৩২০ জন, তৃতীয় দিনে ৬২১ জনকে এবং চতুর্থ দিনে ৬১৮ জনকে ও ৫ম দিনে রাজধানী ৫০৯ জনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। সম্পাদনা: রাশিদ
আপনার মতামত লিখুন :