আসিফুজ্জামান পৃথিল, লিহান লিমা: [২] মহামারি মোকাবেলায় ধনী দেশগুলো তাদের সব ধরনের সম্পদের ব্যবহার করবে, এমন ঘোষণাও থাকছে এই কর্মপরিকল্পনায় ।এমন মহামারি পৃথিবীকে যাতে আর না ভোগায়, সে জন্য টিকা তৈরি ও টিকার লাইসেন্স দেওয়া, রোগ শনাক্ত ও এর চিকিৎসাপদ্ধতি বের করতে সর্বনিম্ন সময় নেওয়াও (১০০ দিনের মধ্যে) ঘোষিত কর্মপরিকল্পনার মধ্যে থাকবে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাকে শক্তিশালী করা এবং এটি পুনর্গঠন করা। জিনোম সিকোয়েন্স এবং বৈশ্বিক নজরদারির জন্য একটি নেটওয়ার্ক তৈরি করাও হবে কর্মপরিকল্পনার অংশ। এএফপি
[৩] শনিবারএকটি বিশেষ অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয়। এই অধিবেশনের পর ‘কারবিস বে ডিক্লারেশন’ উত্থাপন করার কথা ছিলো জি-৭ নেতাদের। বিবিসি
[৪] বিশ্বজুড়ে চীনের ক্রমবর্ধমান প্রভাব মোকাবেলায় চীনের বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভের (বিআরআই) পাল্টা প্রকল্প হাতে নিচ্ছে জি-৭। উন্নয়নশীল দেশগুলোতে টেকসই বিনিয়োগের পরিকল্পনা নিয়ে বিকল্প এই প্ল্যাটফর্ম তৈরি করা হতে পারে। বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড
[৫] ২০১৩ সালে চীন উচ্চাভিলাষী বিআরআই প্রকল্প গ্রহণ করে। এই প্রকল্পে এখন পর্যন্ত বাংলাদেশসহ ১০০টির বেশি দেশ যুক্ত হয়েছে। এই বিআরআই প্রকল্পের মধ্যে রেলওয়ে, সড়ক, বন্দর, মহাসড়ক ও অন্যান্য ভৌত অবকাঠামো রয়েছে।
[৬] মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের প্রশাসনের এক জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা বলেছেন, চলমান জি-৭ সম্মেলন থেকেই অবকাঠামো নির্মাণে নতুন এই বৈশ্বিক পরিকল্পনা ঘোষণা করা হবে। এই প্রকল্পকে ‘ক্লিন গ্রিন ইনেশিয়েটিভ’ নাম দেয়া হতে পারে। এর আওতায় থাকবে উন্নয়নশীল দেশগুলোতে স্থিতিশীল উন্নয়ন, টেকসই বিনিয়োগ ও সবুজাভ প্রকল্প।
আপনার মতামত লিখুন :