শিমুল মাহমুদ: [২] অনুজীব বিজ্ঞানী ডা. সমীর কুমার সাহা বলেন, বর্তমান পরিস্থিতি জানান, সামনে করোনা সংক্রমণ আরো বাড়বে। মূলত সংক্রমণ বৃদ্ধি নির্ভর করে আমরা কিভাবে কাজ করছি। ইউনিয়ন বা গ্রামে শুধু প্রশাসন দিয়ে সচেতনতা বাড়ালেই চলবে না। নিজেদের মধ্যে এবং সামাজিকভাবে উদ্যোগ নিতে হবে।
[৩] তিনি বলেন, দেশের সব অঞ্চলের আবার এ হার সমান নয়। বাংলাদেশ বিষয়ক বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা সাপ্তাহিক প্রতিবেদন বলছে, ঠাকুরগাঁও, চুয়াডাঙ্গা, নড়াইল, লালমনিরহাট, ঝিনাইদহ, রাজবাড়ি, মেহেরপুর, মাগুরা, খাগড়াছড়ি সংক্রমণ ছড়ানোর হার ১.৭৫ এর বেশি। প্রতি দশ জন রোগীর কাছ থেকে নতুন করে ১৮ জনের বেশি মানুষ আক্রান্ত হচ্ছে।
[৪] এছাড়া পঞ্চগড়, শেরপুর, পিরোজপুর, দিনাজপুর, টাঙ্গাইল, ঝালকাটি, কুড়িগ্রাম, মানিকগঞ্জ, নোয়াখালী জেলা সংক্রমণের হার ১.৫১ থেকে ১.৭৫। দশ জনে আক্রান্ত হচ্ছে ১৫ থেকে ১৭ জন।
[৫] ড. সমীর কুমার সাহা বলেন, মোট কথা আমাদের কিন্তু স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতেই হবে। সবসময় মাস্ক পরে চলতে হবে। কারণ স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ না করলে সংক্রমণের ঝুঁকি থাকবেই। একইসঙ্গে ভ্যাকসিনও নিতে হবে যেন সংক্রমণের পর স্বাস্থ্যঝুঁকির মাত্রা কমে আসে।