মহসীন কবির: [২] এরইমধ্যে বিষয়টি নিশ্চিত করে সরকারকে চিঠিও দিয়েছে সংস্থাটি। স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, বিষয়টি ইতিবাচক। কারণ, ভবিষ্যতে বিভিন্ন ধরনের টিকা দেশে এলে, এই ব্যবস্থাপনা খুবই কাজে দেবে। অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকা ও চীনের টিকা বাদে করোনার বাকি ভ্যাকসিনগুলো, হিমাঙ্কের ২০ থেকে ৭০ ডিগ্রির নিচে রাখতে হয়। চ্যানেল২৪
[৩] তাই টিকা সংরক্ষণে দরকার, কোল্ড চেইন ম্যানেজমেন্ট। বিচ্ছিন্নভাবে কয়েকটি হাসপাতাল ছাড়া দেশে এই ব্যবস্থাপনা নেই। বিভিন্ন উৎস থেকে টিকা আনতে পারলেও; এর সংরক্ষণ নিয়ে বিপাকে পড়তে পারে বাংলাদেশ।
[৪] এতে প্রযুক্তিগত সহায়তা দেবে, টিকার আন্তর্জাতিক জোট, গ্যাভি। সরঞ্জাম কেনা হবে, ইউনিসেফের মাধ্যমে। পুরো প্রক্রিয়ায় খরচ হতে পারে, ২৪ লাখ ৮২ হাজার ২৭৮ ডলার। যা সহায়তা হিসেবে বাংলাদেশকে দিবে, কোভ্যাক্স। গত ৩১ মে কোভ্যাক্স থেকে দেশে আসে এক লাখের বেশি ফাইজারের টিকা।