রাশিদুল ইসলাম : [২] ব্রিটেনে গত বছরের মার্চ মাসে করোনাভাইরাসে প্রথম মৃত্যুর পর মঙ্গলবার একজন মানুষও মারা যাননি। যদিও ভারতীয় ভ্যারিয়েন্টের কারণে কোভিড সংক্রমণ ৩০ শতাংশ বেড়েছে। গত সাতদিন ধরে শনাক্তের সংখ্যা ৩ হাজার ছাড়িয়ে যাচ্ছে। ডেইলি মেইল
[৩] ব্রিটিশ স্বাস্থ্যমন্ত্রী ম্যাট হ্যানকক বলেছেন, কারো মারা না যাওয়র সংবাদ শুনে সারা দেশ ‘ভীষণ আনন্দিত’ হবে।
[৪] পাবলিক হেলথ ইংল্যান্ডের পরিচালক চিকিৎসক ইভোন ডয়েল সবাইকে দ্রুত ভ্যাকসিন নেবার পরামর্শ দিয়েছেন।
[৫] ব্রিটিশ মন্ত্রীরা ১৮ বছর বা তারচেয়ে বেশি বয়স্ক সবাইকে টিকা নিয়ে নেওয়ার তাগিদ দিয়ে বলেছেন এটি কাজ করছে। এর আগে ৩০ বছর বয়স্কদের টিকা দেওয়া চললেও ভারতীয় ভ্যারিয়েন্ট ছড়িয়ে পড়ায় তা ১৮ বছরে নামানো হয়েছে।
[৬] আগামী ২১ জুন ব্রিটেনে ‘ফ্রিডম ডে’ উদযাপনের কথা রয়েছে এবং তার আগেই প্রাপ্তবয়স্ক ব্রিটিশ নাগরিকদের টিকা দান সম্পন্নের চেষ্টা করা হচ্ছে। ইতিমধ্যে সাড়ে ৬ কোটি টিকা সরবরাহ করা হয়েছে।
[৭] ইতিমধ্যে ৫০ বছরের বেশি এমন ৯০ শতাংশ ব্রিটিশ নাগরিক এক ডোজ টিকা নিয়েছেন।
[৮] গত সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, সিঙ্গাপুর ও ইউরোপিও ইউনিয়ন ফাইজার বায়োএনটেক ভ্যাকসিন নিরাপদ ও কার্যকর বলার পর ব্রিটেনে এ টিকা দেওয়ার ব্যাপারে উৎসাহ দেখা গেছে কারণ এ টিকা ১২ বছর বয়স্কদের দেওয়া যায়।