আসিফুজ্জামান পৃথিল: [২] স্বাধীন তদন্ত কমিশন বলছেন, ১৯৯৫ সালের প্যারানোমা ইন্টারভিউতে পাকিস্তানি বংশোদ্ভূত এই সাংবাদিক ছলনার আশ্রয় নিয়েছিলেন। সানডে টাইমসকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বশির বলেন, তিনি ডায়নার সন্তানদের জন্য গভীরভাবে দুঃখিত। কিন্তু তার স্বাক্ষাৎকারই ডায়নার প্যারানয়ার কারণ এটা মানতে নারাজ। বিবিসি
[৩] বশিরের মতে, তিনি ডায়নার নিকটজন ছিলেন। তাকে অত্যন্ত ভালোবাসতেন। এমনকি ৯০ দশকের শুরুতে বাজারে ডায়নাকে নিয়ে অনেক গল্প ছিলো, ছিলো ফোনকল। কিন্তু তিনি কোনওটারই উৎস ছিলেন না। ডায়না এই সাক্ষাৎকারের ব্যাপারে কখনই অখুশি ছিলেন না। অনুষ্ঠান সম্প্রচার হওয়ার পরেও, তারা বন্ধুই ছিলেন। টাইমস
[৪] বশিরের ৩য় সন্তান জন্ম নেওয়ার পর ডায়না তার স্ত্রীকে দক্ষিণ লন্ডনের একটি হাসপাতালে দেখতে পর্যন্ত গিয়েছিলেন। তিনি বলেন, ‘সাক্ষাৎকারে আমরা সবই তার চাহিদা মোতাবেক করেছিলাম। তিনি যখন প্রাসাদকে সতর্ক করতে চেয়েছেন, তখনই তা করেছেন। আমি অবশ্যই আর্ল স্পেন্সারকে দেওয়া ভুঁয়া ব্যাংক স্টেটমেন্টের ব্যাপারে লজ্জিত। এটা ভুল করেছিলাম। কিন্তু এর সঙ্গে ডায়নার তো কোনও সম্পর্ক ছিলো না।’ মিরর
[৫] বশির ছলনার আশ্রয় নিয়েছেন, এই সংবাদ প্রকাশে তুমুল ক্ষোভ প্রকাশ কজরেছেন ডায়নার দুই ছেলে প্রিন্স উইলিয়ামস ও হ্যারি। তারা দাবি করেন, বশিরের কারণেই তাদের বাবা-মার সংসার ভেঙেছে। এ থেকে মুষ্ট বিষন্নতাই ডায়নাকে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দেয়।
আপনার মতামত লিখুন :