আতিকুর রহমান:[২] ঈদের ছুটির শেষ মুহূর্তে এসে বিভিন্ন যানবাহনে গাদাগাদি করে কর্মস্থলে ফিরছেন মানুষ। মানা হয়নি সামাজিক দূরত্ব ও স্বাস্থ্য বিধি। ফলে করোনা সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়ছে কর্মস্থলে ফেরা মানুষের।সকাল থেকে ঢাকা টাঙ্গাইল, ঢাকা ময়মনসিংহ মহাসড়ক দিয়ে উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন জেলার যাত্রীরা কর্মস্থলে ফিরছেন।
[৩] তবে,গতকালের তুলনায় মহাসড়কে যাত্রীদের উপস্থিতি কিছুটা কম। সীমিত সংখ্যক দূরপাল্লার বাস চলাচল করায় অধিকাংশ যাত্রী ভেঙ্গে ভেঙ্গে বিভিন্ন উপায়ে গন্তব্যে পাড়ি দিচ্ছেন। অনেকেই ট্রাক-পিকআপ, মাইক্রোবাস ও হালকা যানবাহন ও চড়ে ভোগান্তি নিয়ে রাজধানীসহ আশপাশের এলাকায় যাচ্ছেন।
[৪] যাত্রীদের অভিযোগ, বঙ্গবন্ধু সেতুর পশ্চিম পাড়ে দূরপাল্লার গাড়ি আটকে দিয়েছে পুলিশ। ফলে দূরপাল্লার বাস না পেয়ে বিভিন্ন উপায়ে ভেঙ্গে ভেঙ্গে তাদের গন্তব্যে যেতে হচ্ছে। এক্ষেত্রে ভাড়া গুনতে হচ্ছে দুই থেকে তিনগুণ। ঈদ কাটিয়ে যে সঞ্চয় ছিল তার বেশিরভাগই যানবাহনের ভাড়ায় চলে যাচ্ছে।
[৫] গাদাগাদি করে একসঙ্গে কর্মস্থলে ফেরা এসব মানুষ করোনা সংক্রমণের ঝুঁকিতে রয়েছেন। যানবাহন গুলোতে মানা হয়নি কোন ধরনের স্বাস্থ্যবিধি ও সামাজিক দূরত্ব। হাইওয়ে পুলিশ বলছে, দূরপাল্লার বাস চলাচল বন্ধ রাখতে এবং লকডাউন বাস্তবায়নে তারা তৎপর রয়েছেন। নিষেধাজ্ঞা অমান্য করলে যানবাহনগুলোর মালিকদের দেয়া হচ্ছে মামলা।সম্পাদনা:অনন্যা আফরিন