শাহীন খন্দকার: [২]গর্ভবতী মা ও নবজাতকদের সাবধানে থাকার পরামর্শ, হাসপাতালগুলোতে থাকছে প্রেগনেন্সি সেন্টার ।
[৩] শ্যামলী ২৫০ শয্যা টিবি হাসপাতালের সহকারি পরিচালক ডা. আয়শা আক্তার আরও বলেন, গর্ভবতী নারী যখন কোভিড-১৯-এ আক্রান্ত হন অথবা তার আগে থেকে যদি তার যক্ষা রোগ থেকে থাকে তখন পরিস্থিতি জটিল রূপ ধারণ করে। করোনা আক্রান্ত গর্ভবতী নারীদের জন্য হাসপাতালগুলোতে প্রেগনেন্সি সেন্টার রয়েছে। এছাড়াও ডেডিকেটেড কোভিড হাসপাতালগুলোতে গর্ভবতী নারীদের জন্য আলাদা কর্নার রয়েছে। ডা আয়েশা বলেন, শিশুদের সহচর্যে যাওয়ার পূর্বে অবশ্যই স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে।
[৪] এই চিকিৎসক বলেন, সার্স-কোভ-২ ভাইরাস ফুসফুসের নতুন কোষগুলোকে মেরে ফেলে। এই কোষগুলো ফুসফুসের উপর নতুন প্রলেপ তৈরির কাজ করে। এ কারণে ফুসফুস পর্যন্ত অক্সিজেন পৌঁছায় না, ফলে দেখা দেয় শ্বাসকষ্ট।
[৫] তিনি আরও বলেন, অন্যদিকে করোনা ঠেকাতে মাস্ক পরার প্রবণতা বেড়েছে। তার ফলে ফ্লু, নিউমোনিয়া, হাম এবং যক্ষ্মা প্রভৃতি ব্যাকটিরিয়া ঘটিত রোগ ক্রমশ কমেছে। যক্ষ্মা একটি ক্রনিক রোগ।
[৮] গর্ভাবস্থায় রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম থাকার কারণে ভাইরাস সংক্রমণের ঝুঁকি বেশি থাকে। অন্যান্য ভাইরাসের পাশাপাশি করোনাভাইরাসের সংক্রমণও হতে পারে। গর্ভবতী মা এবং সদ্য ভূমিষ্ঠ হওয়া সন্তানদের, বিশেষ সাবধানে থাকা উচিত। করোনাভাইরাসে শিশুদের ঝুঁকি অনেকটাই কম প্রতিরোধ ক্ষমতা বেশি থাকে, তবুও তাদের অবশ্যই সাবধানে রাখতে হবেসম্পাদনা: আসিফুজ্জামান পৃথিল