আসাদুজ্জামান বাবুল: [২] কোলের শিশু বাচ্চা থেকে শুরু করে নানান বয়সের শিশু বাচ্চাদের সঙ্গেঁ নিয়ে ঈদের কেনাকাটা করতে বিভিন্ন শপিংমলে ঘুরে বেড়াচ্ছেন নারীরা। অতীতের সকল রেকড ভঙ্গঁ করে নারীদের উপচেপড়া ভীড় সামাল দিতেও ভিষন কষ্ট হচ্ছে দোকানীদের। সরকারের বিধি-নিষেধ স্বাস্থ্যবিধি মানার কোনো বালাই নাই তাদের ভেতরে।
[৩] প্রতিদিন ফজরের নামাজের পর থেকে ঈদের কেনাকাটায় ব্যস্ত শহরের সড়কগুলো দিয়ে রিকসা- ভ্যান- বাইসাইকেল ও মোটরসাইকেল চলাচল করা থাকুক দুরের কথা পায়ে হেটেও চলাচল করতে পারছেনা সাধারন মানুষ। লকডাউন শিতিল করে নির্ধারিত সময় পযন্ত শপিংমলগুলো খোলা রাখার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে সরকারের এমন খবরের পর থেকে জেলা শহরের চৌরঙ্গীর সকল কসমেটিকসের দোকান, স্বনপট্রি, কাপড় পট্রি সকল শাড়ী কাপড়ের দোকান, কাশা পট্রিসহ সকল গার্মেন্টস দোকান, আলীয়া মাদ্রাসা রোড়ে গাজী সু-স্টোরসহ সবধরনের জুতা সেন্ডেলের দোকান, সওদাগার (বেদেপট্রির) সকল মনোহরী দোকান, কেরামত আলী মিনা (মোবাইল) মার্কেটের সবধরনের মোবাইল দোকানসহ বিভিন্ন প্রসাধনসামগ্রী দোকানগুলোতে সব বয়সী শিশু- কিশোর, তরুন- তরুনীসহ নানান পেশাজীবি নারী পুরুষের উপচেপড়া ভীড়।
[৪] বিগত বছরগুলোর তুলনায় এ বছর নারীদের ভীড় দেখা গেছে চোখে পড়ারমতো। আজ সোমবার সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, পছন্দের নতুন জামা, জুতা, অলংকার আর প্রসাধনসামগ্রী কিনতে ক্রেতাসাধারণ ছুটে এসেছিল শহরের প্রতিটি শপিং মলে।
[৫] ক্রেতাসাধারণের সামাজিক দূরত্ব এবং স্বাস্থ্যবিধি মানার বালাই না থাকলেও মুখে মাস্ক পরে এক মার্কেট থেকে অন্য মার্কেট চষে বেড়াতে দেখা গেছে সব বয়সী নারী পুরুষদের। শপিং মলটির ভেতরে বিভিন্ন লেভেলে গিয়ে দেখা গেছে, মূলত পোশাক এবং জুতার দোকানে ক্রেতাদের সবচেয়ে বেশি ভিড়। তুলনামূলক কম ভিড় দেখা গেছে মোবাইল ফোনের দোকানগুলোয়।