শিরোনাম
◈ জুলাই অভ্যুত্থানের সেই ঐক্য কোথায়? ◈ ব্রিটিশদের ‘নাকানিচুবানি’ দিতে ইরানের এক দশকের ‘ছায়া যুদ্ধ’: যেভাবে চলছে যুক্তরাজ্যের ভেতরে গোপন তৎপরতা ◈ চট্টগ্রাম কাস্টমস কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত, আরও কর্মকর্তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা ◈ এবার অঝোরে কাঁদলেন মিসাইল ম্যান কিম জং উন (ভিডিও) ◈ জুলাই নিয়ে ‘আপত্তিকর’ ফেসবুক পোস্ট: পুলিশের বিরুদ্ধে ছাত্রদের অবরোধ-বিক্ষোভ ◈ নতুন উচ্চতায় রেমিট্যান্স: ২০২৪-২৫ অর্থবছরে প্রবাসী আয়ের সর্বোচ্চ প্রবাহ ◈ ডলারের দরপতনে রেকর্ড, ১৯৭৩ সালের পর সবচেয়ে বড় পতনে বিশ্ববাজারে আস্থার সংকট ◈ “৭১-এর মুক্তিযোদ্ধাদের মতোই চব্বিশের যোদ্ধাদেরও জাতি ভুলবে না” — তারেক রহমান ◈ গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে ঐক্য বজায় রাখার আহ্বান খালেদা জিয়ার ◈ শ্রীলঙ্কার বিরু‌দ্ধে বুধবার  সি‌রি‌জের প্রথম ওয়ানডে ম‌্যা‌চে  মু‌খোমু‌খি  বাংলাদেশ

প্রকাশিত : ১০ মে, ২০২১, ০৯:১৮ রাত
আপডেট : ১০ মে, ২০২১, ০৯:১৮ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] করোনার ভয় এখানে তুচ্ছ, বাড়ি যেতে তিনগুন খরচ

সুজিৎ নন্দী: [২] কল্যানপুরে কোন পরিবহনেরই কাউন্টার খোলা নেই। কাউন্টারের সামনে ১৫ থেকে ১৮ জন যাত্রী দাঁড়িয়ে আছে। এর মধ্যে একটি মাইক্রোবাস আসতেই যাত্রীরা উঠে বসলো। এটা শুধু কল্যানপুরের চিত্র নয়। আসাদগেটের পেছনের রাস্তা ও শ্যামলী পার্কের ভেতরে একই অবস্থা।

[৩] দূরপাল্লার বাস না চললেও বিভিন্ন বাসের টিকেট বিক্রেতারা এই আয়োজন করেছে। যারা যাত্রী তারাও এদের সঙ্গে যোগাযোগ করে বাড়ি যাচ্ছে। তবে খরচ প্রায় তিনগুনের কাছাকাছি। ঈদের ছুটি শুরু হয়নি, তার আগেই গ্রামে ছুটছে মানুষ। সরকারি নিষেধাজ্ঞা না মেনে এক মাইক্রোবাসে মধ্যে গাদাগাদি করে ১৮ থেকে ২০ জন যাত্রী যাচ্ছে। বাড়ি যাচ্ছেন ঈদ আনন্দে শামিল হতে।

[৪] এছাড়া রিজার্ভ মাইক্রোবাসে চট্টগ্রাম থেকে ঢাকা ও কক্সবাজার সহ উত্তর-দক্ষিণ চট্টগ্রামে যাত্রী পরিবহন চলছে। মিনি ট্রাকে করেও যাত্রীদের বাড়ি যেতে দেখা গেছে। এ অবস্থায় গ্রামেও করোনার সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ার সম্ভাবনাকে পাত্তা দিচ্ছেন না ঘরমুখো মানুষ। অবস্থাসম্পন্ন মানুষও বিমানে যাচ্ছেন বাড়িতে।

[৫] সকল বাধা-বিপত্তি উপেক্ষা করে দক্ষিণবঙ্গগামী মানুষের উপচে পড়া ভিড় এখন মুন্সিগঞ্জের শিমুলিয়া ঘাটে সবচেয়ে বেশি। সোমবার জনস্রোত সামলাতে প্রশাসনের কোনো চেষ্টাই শতভাগ কাজে আসছে না।

[৭] জনস্বাস্থ্যবিদেরা বলছেন, সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণ করতে হলে মাস্ক পরাসহ স্বাস্থ্যবিধি মানার বিকল্প নেই। এই সময়ে বাড়ি যাওয়ার জন্য ফেরিতে যে গাদাগাদি হয়ে মানুষ পার হতে দেখা গেল তা আগামী ১৪ দিন পরে ভয়াবহ পরিণতি ডেকে আনবে। সম্পাদনা: বাশার নূরু

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়