শিরোনাম
◈ বাংলাদেশসহ ৩ দেশের সীমান্তে উচ্চ সতর্কতা জারি করল ভারত ◈ নতুন নির্দেশনা: সরকারি কর্মচারীদের বেতন থেকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে কাটবে কর ◈ সৎ ও স্বপ্নবাজ মানুষরাই হবে নতুন রাজনীতির চালিকাশক্তি”— নাহিদ ইসলাম ◈ এনসিপি কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ, ‘নিক্ষেপকারীরা’ আটক (ভিডিও) ◈ মহাসড়কে আগুন জ্বালাতে গিয়ে ছাত্রদল নেতা দগ্ধ ◈ নতুন নির্বাচনী আচরণবিধি জারি: পরিবেশ রক্ষা ও ব্যয় নিয়ন্ত্রণে কঠোর শর্ত ◈ প্রবাসীকে বাদ দিয়ে অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন কীভাবে হয়, প্রশ্ন ইসি সানাউল্লাহর ◈ দেশে আবারও বাড়ল সোনার দাম, ভরি কত? ◈ হঠাৎ যেভাবে ধানমন্ডির ভোটার হলেন আসিফ মাহমুদ ◈ নভেম্বরের ৯ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহে ৪৮.৭ শতাংশ বৃদ্ধি

প্রকাশিত : ০২ মে, ২০২১, ১০:০৯ দুপুর
আপডেট : ০২ মে, ২০২১, ১০:০৯ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

আনারসও কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে

ডেস্ক রিপোর্ট: কুষ্টিয়ায় তরমুজ, কাঁঠাল ও বেলের পর এবার আনারসও কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা যায়, প্রতি কেজি আনারস ৭০ থেকে ৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। বেশিরভাগ ক্রেতাই আনারসের দাম শুনে যেন চােখ কপালে তোলার মতো অবস্থা। ইচ্ছামতো দাম বৃদ্ধি করে আনারস বিক্রি করছেন ব্যবসায়ীরা। আর টিভি

সরেজমিনে শহরের বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা যায়, ছোট আনারস কেজি দরে রমজানের আগে বিক্রি হতো ৪০ থেকে ৪৫ টাকা। কিন্ত ১৬ রমজানে এসে তার দাম বেড়েছে ৭০ থেকে ৮০ টাকা। তার মানে কেজিতে বেড়েছে ৩০ থেকে ৩৫ টাকা।

সরবরাহ থাকলেও সংকটের কথা বলে আনারসের দাম বেশি নিচ্ছেন ব্যবসায়ীরা। এতে ঠকছেন ক্রেতারা।

আনারস কিনতে আসা রাকিব নামে এক ক্রেতা বলেন, আমার সন্তানেরা খুবই আনারস পছন্দ করে। রোজার আগে কিনেছিলাম ৩৫ থেকে ৪০ টাকা কেজি দরে। সেটা এখন দেখি ৭০ থেকে ৮০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। এমন অবস্থায় আমার পক্ষে ক্রয় করা সম্ভব নয়।

সিয়াম নামে আরও এক ক্রেতা বলেন, আড়তদাররা কৃষকদের কাছ থেকে পিস হিসেবে আনারস কিনে খুচরা বাজারে কেজি দরে বিক্রি করছেন। দুই সপ্তাহের ব্যবধানে দ্বিগুণ মূল্য বাড়িয়েছেন তারা।

সুমন নামে এক ক্রেতা বলেন, ৭০ থেকে ৮০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। যেভাবে দাম চাওয়া হচ্ছে, আমাদের কেনার সাধ্য নেই। এজন্য না কিনে বাড়ি চলে যাচ্ছি।

কুষ্টিয়া পৌর বাজারের একজন আড়তদার বলেন, এ বছর আনারসের দাম বেশি। আমরা টাঙ্গাইলের মধুপুর, মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গল ও রাঙ্গামাটির কৃষকদের কাছ থেকে প্রতি পিস আনারস ২০ থেকে ২৫ টাকা দরে ক্রয় করি। দুই হাজার টাকা মণ বিক্রি করি। পরিবহন, শ্রমিক খরচ, আড়ত ভাড়া মিলিয়ে অনেক দাম পড়ে যায়। তবে তুলনামূলক বেশি লাভ করেন খুচরা বিক্রেতারা।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়