তাহমীদ রহমান: [২] পুরো দেশে প্রথমবারের মতো লকডাউন দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়্যেপ এরদোয়ান। কারণ, দৈনিক সংক্রমণ শনাক্তের তালিকায় বর্তমানে বিশ্বের চতুর্থ অবস্থানে তুরস্ক। দিনে ৪০ হাজারের বেশি মানুষের শরীরে মিলছে করোনাভাইরাস। গড় মৃত্যু ৩৫০ এর উপর। বিবিসি
[৩] লকডাউন কঠোরভাবে মানতে ঘরে থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। বন্ধ থাকবে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, অনলাইনে চলবে পড়াশোনা। গণপরিবহনেও অর্ধেক যাত্রী বহন করতে হবে। অন্যান্য শহরে যেতে দেখাতে হবে যৌক্তিক কারণ। জরুরি চিকিৎসা সেবা, খাবার, পানি ও জ্বালানি সরবরাহের পাশাপাশি কয়েকটি পরিষেবা চালু থাকবে।
[৪] কেনও এত সংক্রমণ এ বিষয়ে বিশেষজ্ঞরা বলেন, সরকার খুব তাড়াতাড়ি নিষেধাজ্ঞাগুলো তুলে নিয়েছিল এবং টিকা দেওয়ার প্রক্রিয়াটি পর্যাপ্ত পরিমাণে হয়নি।
[৫] দেশটিতে ৮ কোটি ২ লাখ মানুষের বিপরীতে এখন পর্যন্ত ২ কোটি ২ লাখ মানুষকে ভ্যাকসিন দেওয়া হয়েছে।
[৬] তুরস্ক প্রধানত চাইনিজ সিনোভ্যাক ভ্যাকসিন ব্যবহার করে, পাশাপাশি ফাইজার বায়োএনটেক ব্যবহার করা হয়।
[৭] স্বাস্থ্যমন্ত্রী ফাহেরেটিন কোকা স¤প্রতি বলেছেন, আমরা সিনোভ্যাক, ফাইজার, বায়োএনটেক এবং স্পুটনিকের যথাযথ ভ্যাকসিন পেতে ক‚টনৈতিক আলোচনার গতি বাড়িয়েছি।
[৮] বিজ্ঞানীরা বলছেন, বিশেষত যুক্তরাজ্যের স্ট্রেইন সংক্রমণের হারকে আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। সম্পাদনা: সুমাইয়া ঐশী