শিরোনাম
◈ সরকারের হাত থেকে রক্ষা পেতে জনগণকেই প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে: বিএনপি ◈ সরকারের ফাঁদে পা দেইনি, দল ছাড়িনি, ভোটেও যাইনি: মেজর হাফিজ ◈ আমার একটাই চাওয়া স্বাস্থ্যসেবাকে মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়া: স্বাস্থ্যমন্ত্রী ◈ জিম্মি জাহাজ উদ্ধারে অভিযান নয়, আলোচনা চায় মালিকপক্ষ ◈ বিএনপিকে আমরা কেন ভাঙতে যাবো, প্রশ্ন ওবায়দুল কাদেরের  ◈ হলমার্ক মামলায় তানভীর-জেসমিনসহ ৯ জনের যাবজ্জীবন ◈ রাখাইনে আরো একটি শহর দখল করেছে আরাকান আর্মি ◈ রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির অভিযোগ, দেশে সবচেয়ে দুর্নীতিগ্রস্ত রাজউক ◈ সিলেটে পিকআপ-লেগুনা সংঘর্ষে নিহত ৩ ◈ দুর্ভিক্ষের দ্বারপ্রান্তে গাজায় ফিলিস্তিনিরা: জাতিসংঘ

প্রকাশিত : ২১ এপ্রিল, ২০২১, ০২:২৬ দুপুর
আপডেট : ২১ এপ্রিল, ২০২১, ০২:২৬ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] ভারতের পশ্চিমবাংলায় নির্বাচনী প্রচারণার মূল্য, এক মাসে কোভিড সংক্রমণ বৃদ্ধি ১৫শ শতাংশ

রাশিদুল ইসলাম : [২] গত ফেব্রুয়ারি থেকে ভারতের পশ্চিমবাংলায় ৮ ধাপে নির্বাচন লক্ষ্য রেখে যে ব্যাপক প্রচারণা শুরু করে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলগুলো তারই খেসারত এখন দিতে হচ্ছে। সমাবেশ, শোভা যাত্রা, সড়ক জুড়ে নির্বাচনী প্রচারণার জোয়ারে কোভিড স্বাস্থ্য বিধি নিষেধ ভেসে গেছে। দি প্রিন্ট

[৩] গত ১১ মার্চ পশ্চিমবাংলায় কোভিড সংক্রমণ হ্রাস পেয়ে দাঁড়ায় ৩ হাজার ১১০এ। কিন্তু ২০ মার্চ ে সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়ে দাঁড়ায় ৫৩ হাজারে। সংক্রমণ ১৫শ শতাংশ বৃদ্ধির মূল কারণ নির্বাচনী প্রচারণায় রাজনৈতিক জমায়েত।

[৪] ইতিমধ্যে পশ্চিমবাংলার ১৬টি জেলায় ৫ ধাপের নির্বাচন শেষ হয়েছে।

[৫] পুরুলিয়ায় গত ১৮ মার্চ সংক্রমণ হয় ৩৫ জন। একই দিন সেখানে ভারতের নরেন্দ্র মোদি বিশাল এক সমাবেশে যোগ দেন। এর চারদিনের মাথায় সংক্রমণ বাড়তে থাকে। একমাস পর পুরুলিয়ায় সংক্রমণের হার ৩৪ গুণ বৃদ্ধি পেয়ে ১২শ ছাড়িয়েছে। গত ১৮ থেকে ২৭ মার্চ পুরুলিয়ায় বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

[৬] গত ১৪ মার্চ দক্ষিণ ২৪ পরগণায় সংক্রমণ সংখ্যা ছিল ১২৬। এরপর টিএমসি প্রার্থী পরেশ রামের রেল নির্বাচনী প্রচারণা শুরু হয়। অন্যদলগুলো সমাবেশ করে। ইতিমধ্যে সেখানে সংক্রমণ হার দ্বিগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে।

[৭] হাওড়ায় ১৭ ফেব্রুয়ারি সংক্রমণ ছিল ৮৪ জন। এখন তা বৃদ্ধি পেয়ে হাজার ছাড়িয়েছে। হুগলিতে ১৭ মার্চ সংক্রমণ সংখ্যা ছিল ৮১, এখন দিনে সংক্রমণ ৫শ ছাড়িয়েছে। উত্তর ২৪ পরগণায় গত ২২ মার্চ সংক্রমণ ছিল ৩ হাজার ৪২০ জন। এরপর টিএমসি-বিজেপি’র মধ্যে সংঘর্ষের পর ৩১ মার্চ সংক্রমণ সংখ্যা দাঁড়ায় ১২ হাজার ৫২৬ জনে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়