কূটনৈতিক প্রতিবেদক:[২] দেশের বাইরে অবস্থিত বাংলাদেশের সব দূতাবাস এবং হাইকমিশনে শনিবার যথাযথ মর্যাদায় ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস পালন করা হয়।
[৩] অনুষ্ঠানের শুরুতে পবিত্র কোরআন ও অন্যান্য ধর্মগ্রন্থ থেকে পাঠ শেষে মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের রুহের মাগফেরাত এবং দেশের সার্বিক উন্নতি কামনা করে মোনাজাত কনরা হয়।
[৪] দিবসটি উদযাপন উপলক্ষে প্রতিটি মিশনেই গভীর শ্রদ্ধায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও জাতীয় চার নেতা এবং সব বীর মুক্তিযোদ্ধা, সম্ভ্রমহারা মা-বোন এবং মুক্তিযুদ্ধের সংগঠকদের স্মরণ করা হয়।
[৫] দিবসটি উপলক্ষ্যে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া বাণী পাঠ করেন রাষ্ট্রদূত ও হাইকমিশনাররা। অনুষ্ঠানে মুজিবনগর দিবসের ওপর প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শিত হয়।
[৬] করোনায় স্বাস্থ্যবিধি মেনে সশরীরে ও ভার্চুয়ালী এতে যুক্ত হন বিদেশে বসবাসরত বিশিষ্ট ব্যক্তি, রাজনৈতিক নেতা, ব্যবসায়ী, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতারা ।
[৭] আলোচনা পর্বে অতিথিরা মুজিবনগর দিবসের প্রেক্ষাপট, গুরুত্ব ও তাৎপর্য তুলে ধরেন।
[৮] বক্তারা বলেন, মুজিবনগর সরকার হলো বাংলাদেশের প্রথম সরকার। যা বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রাম ও পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বাংলাদেশের নিরীহ ও নিরস্ত্র জনগোষ্ঠীর ওপর পরিচালিত নৃশংসতা ও গণহত্যার বিরুদ্ধে বিশ্ববাসীর দৃষ্টি আকর্ষণ ও বিশ্বজনমত গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
[৯] ফ্রান্স দূতাবাসে ‘বঙ্গবন্ধু লাউঞ্জ’ এর উদ্বোধন ও বঙ্গবন্ধুর ওপর নির্মিত বিভিন্ন প্রামাণ্য চিত্র প্রদর্শনর ব্যবস্থা করা হয়।