নিউজ ডেস্ক: শুক্রবার (৯ এপ্রিল) বিকেল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত দুই উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় অন্তত ২০ থেকে ২৫ মিনিট ধরে এ ঝড়ো হাওয়া ও শিলাবৃষ্টি বয়ে যায়। জানা গেছে বেশকিছু এলাকায় শিলাবৃষ্টিতে আম, লিচু, বাঙ্গি, কলা, ভুট্টাসহ বিভিন্ন ফসলের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।
স্থানীয়রা জানান, শুক্রবার বিকেলে হঠাৎ করেই কালো মেঘে ছেয়ে যায় আকাশ। প্রথমে দমকা হাওয়া শুরু হয়। পরে হালকা বজ্রপাতের সঙ্গে শিলাবৃষ্টি হয়। এতে উপজেলা দু’টির আটঘরিয়া, ভবানীপুর, হারোয়াসহ বিভিন্ন এলাকায় আম, ধান, তরমুজসহ বিভিন্ন ফসলের ক্ষতি হয়। শিলাবৃষ্টিতে প্রায় ৫০ থেকে ৬০ শতাংশ আম ঝরে পড়েছে বলে জানিয়েছেন ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকরা।
নাটোর জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক (ডিডি) কৃষিবিদ সুব্রত কুমার সরকার জানান, লালপুর, বড়াইগ্রাম ও সদর উপজেলার কিছু এলাকায় শিলাবৃষ্টি হয়েছে। এতে কী পরিমাণ ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে তা এখনও নির্ণয় করা যায়নি। শনিবার (১০ এপ্রিল) মাঠ পর্যায়ে খোঁজখবর নিয়ে ক্ষতির পরিমাণ নির্ণয় করা হবে। এজন্য কৃষি বিভাগ তৎপরতা শুরু করেছে। উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তাদের তথ্যানুসন্ধানে মাঠে রাখা হয়েছে। তবে এ পর্যন্ত বড় ধরনের ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া যায়নি। বাংলানিউজ
আপনার মতামত লিখুন :