সুমাইয়া ঐশী: [২]আইনি জটিলতা নিষ্পত্তিতে একমত নাইকি ও এমএসসিএইচএফ।
[৩] জুতার নকশা ও তৈরি কৌশল নিয়ে বিতর্ক উঠলে জুতাটির নকশাকারী এমএসসিএইচএফ সংস্থার বিরুদ্ধে মামলা করে নাইকি। তবে এখন সমঝোতার দিকে অগ্রসর হচ্ছে কোম্পানি দুটি। সে অনুয়ায়ী যারা এই জুতা কিনেছেন তারা সেগুলো ফেরত দেবেন এবং সেজন্য শতভাগ মূল্য ফেরত পাবেন । বিবিসি
[৪] এদিকে নাইকির পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, যেসব ক্রেতা জুতা ফেরত দেবেন না, তারা যদি শারীরিক বা অন্য যেকোনও সমস্যার সম্মুখীন হন তাহলে নাইকির কোনও দায় থাকবে না, তারা যোগাযোগ করবেন এমএসসিএইচএফের সঙ্গে। ইউএস টুডে
[৫] এদিকে, এই নকশা নাইকির অনুমতি ছাড়াই বাজারে ছাড়া হয়েছে বলে দাবি করা হয়েছে। এর আগে এক হাজার ১৮ মার্কিন ডলার মূল্যে নাইকির এই জুতা নিয়ে ব্যাপক সামলোচনা শুরু হয়। জুতায় শয়তানের চিহ্ন এবং এর সোলে মানুষের এক ফোঁটা রক্ত ব্যবহৃত এই জুতা সীমিত পরিসরে মাত্র ৬৬৬টি জোড়া তৈরি করা হয়েছিলো। মাত্র এক মিনিটেই এক জোড়া ছাড়া সবকটি জুতাই বিক্রি হয়ে যায়। দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস
[৬] শয়তানের জুতার পাশাপাশি ঈশ্বরের জুতাও তৈরি করে এমএসসিএইচএফ। সেখানে জুতার ওপর যিশুর ক্রুশবিদ্ধ একটি ছোট লকেট ঝুলিয়ে দেওয়া হয় এবং এর সোল ভর্তি করা হয় পবিত্র পানি দিয়ে। উভয় নকশা নিয়েই ব্যাপক আলোড়ন তৈরি হয়েছে। সম্পাদনা: আসিফুজ্জামান পৃথিল