মাহামুদুল পরশ: [২] ভারতের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের একটি বিবৃতিতে এই তথ্য প্রকাশ করা হয়। বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ১১ এপ্রিল থেকে দেশজুরে এই প্রক্রিয়া শুরু করা হবে। বর্তমান
[৩] এই পরিকল্পনাকে বাস্তবায়ন করতে ইতিমধ্যে দেশটির সকল রাজ্যের মুখ্যসচিবদের চিঠি পাঠিয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যসচিব রাজেশ ভূষণ।
[৪] বিবৃতিতে আরও বলা হয়, এই পরিকল্পনায় বাস্তবায়ীত করলে সরকারি এবং বেসরকারি অফিসগুলোকে ভ্যাকসিন কেন্দ্র হিসেবে ঘোষণা করা হবে এবং শুধূমাত্র ঐ অফিসের কর্মকর্তা এবং কর্মচারীদের ভ্যাকসিন প্রদান করা হবে।
[৫] পরিকল্পনায় আরও বলা হয়েছে, সরকারি অফিসগুলোতে টিকা প্রদান করা হবে বিনামূল্যে এবং বেসরকারি অফিসগুলোতেই ডোজপ্রতি ২৫০ রুপি দিতে হবে।
[৬] এই পরিকল্পনা বাস্তায়িত হলে টিকা প্রদানকারী কেন্দ্রের উপর চাপ অনেকটা কমেযাবে এবং ভ্যাকসিন প্রদানকেন্দ্র থেকে সংক্রমণ শঙ্কা অনেকটাই কমবে বলে ধারনা করছে সমাজবিজ্ঞানীরা। সম্পাদনা: আসিফুজ্জামান পৃথিল