মিনহাজুল আবেদীন: [২] শনিবার বিবিসি বাংলায় হেফাজতে ইসলামের কেন্দ্রীয় সহকারি প্রচার সম্পাদক মোহাম্মদ ফয়সাল আরও বলেন, মাওলানা মামুনুল হক একজন জনপ্রিয় আলেম। তাকে আটকে রেখে লাঞ্ছিত করার চেষ্টা করা হয়েছিলো।
[৩] তিনি বলেন, মামুনুল হককে যারা লাঞ্ছিত করেছে তাদের গ্রেপ্তার এবং শাস্তির জন্য প্রশাসনের কাছে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম দেয়া হয়েছে।
[৪] নারায়ণগঞ্জের পুলিশ সুপার জায়েদুল আলম বলেন, পুলিশ মামুনুল হককে হেফাজতের নেতাদের হাতে তুলে দেয়নি। তার দ্বিতীয় বিয়ে সস্পর্কে আমরা যাচাই-বাছাই করছিলাম। এ সময় তার লোকজন সেখানে এসে উপস্থিত হলে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া হয়। তারপর তিনি সেখান থেকে চলে জান।
[৫] সোনারগাঁও থানার ওসি অপারেশন্স মফিদুর রহমান বলেন, মামুনুল হকের সঙ্গে যে নারী ছিলো তাকে দ্বিতীয় স্ত্রী হিসেবে দাবি করেছেন তিনি। বিষয়টি নিয়ে মামুনুল হকের সঙ্গে আলোচনা করে বিষয়টি খতিয়ে দেখার পর নিশ্চিত হওয়া গেছে। সম্পাদনা: রাশিদ
