ইসমাঈল ইমু : [২] পুলিশের তথ্যমতে, ২০১৩ ও ২০১৮ সালে সহিংসতা ও তা-ব চালানোর দায়ে যাদের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে তাদের অনেকই নিজ এলাকায় বা কেন্দ্রীয় সংগঠনের দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন বহাল তবিয়তে। তালিকাভুক্তদের মধ্যে জামায়াত ইসলামীর আসামিদের মধ্যে নওগাঁ জেলায় ৭, পাবনায় ২৩, সিরাজগঞ্জে ১০, বগুড়ায় ১২, রাজশাহীতে ১৮, নাটোরে ১৪, জয়পুরহাটে ১৩, চাঁপাইনবাবগঞ্জে ২২, খুলনায় ১৮, যশোরে ২৮, ঝিনাইদহে ১৯, নড়াইলে ৯, কুষ্টিয়ায় ৩০, সাতক্ষীরায় ১৯, বাগেরহাটে ১৪, রংপুরে ১৪, কুড়িগ্রামে ১৫, গাইবান্ধায় ২০, দিনাজপুরে ১৭, ঠাকুরগাঁওয়ে ৮, লালমনিরহাটে ১০, নীলফামারীতে ১৩, চট্টগ্রামে ১৯, ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ১২ জন রযেছেন।
[৩] এছাড়া ফেনীতে ১৬, লক্ষ্মীপুরে ১৯, কুমিল্লায় ২২, চাঁদপুরে ৬, কক্সবাজারে ২৮, নোয়াখালীতে ২২, মানিকগঞ্জে ১৮, ময়মনসিংহে ২২, নারায়ণগঞ্জে ১৫, নেত্রকোনায় ১৬, শেরপুরে ১৪, জামালপুরে ১৭, টাঙ্গাইলে ২৮, গাজীপুরে ১৪, নরসিংদীতে ৫, ফরিদপুরে ১৫, বরিশালে ১৫, ঝালকাঠিতে ১০, পিরোজপুরে ১০, পটুয়াখালীতে ১০, ভোলায় ১০, সিলেটে ২৫, মৌলভীবাজারে ২০, হবিগঞ্জে ১১ ও সুনামগঞ্জ জেলায় রয়েছেন ১৯ জন।
[৪] পুলিশ সদর দপ্তর সূত্র জানায়, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বাংলাদেশ সফরকে কেন্দ্র করে যেভাবে তান্ডবলীলা চালানোর ঘটনায় জামায়াত ও হেফাজত জড়িত। এছাড়া জঙ্গিদের জড়িত থাকার বিষয়টিও খতিয়ে দেখছে পুলিশ। ইতিমধ্যে ইন্ধনদাতাদের শনাক্ত করে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পুলিশ সদর দপ্তর থেকে রেঞ্জ ডিআইজি ও পুলিশ সুপারদের বিশেষ নির্দেশনা পাঠানো হয়েছে।