রাশিদুল ইসলাম : [২] কমান্ডার ড. আলিসন হায়দারি গত ২০ বছরে ধরে এধরনের যৌন হয়রানির তদন্ত পরিচালনা করে আসছেন। এমন অভিযোগ বিশ্লেষণ করেছেন। তার হাতেই তুলে দেওয়া হয়েছে এ গুরু দায়িত্ব। ডেইলি মেইল
[৩] ব্রিটেনের লন্ডন ওরাটরি ও ডালউইচ কলেজ সহ বেশকয়েকটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যৌন হয়রানি ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পাওয়ায় দেশটির সরকার এসব ঘটনা স্কটল্যান্ড ইয়ার্ডকে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন। যৌন হয়রানির অভিযোগ করেছেন যারা তাদের অধিকাংশ সেকেন্ডারি পর্যায়ের শিক্ষার্থী।
[৪] ড. হায়দারি বিষয়টি নিয়ে ইতোমধ্যে তার শীর্ষ কর্মকর্তাদের নিয়ে আলোচনা সেরেছেন। পুলিশের কাছে যেসব যৌন হয়রানির অভিযোগ এসেছে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহনের নির্দেশ দেন হায়দারি।
[৫] ডালউইচ কলেশের শিক্ষার্থীরা যৌন হয়রানির প্রতিবাদে ও এসব ঘটনার দৃষ্টান্তমূলক বিচার চেয়ে প্রতিবাদ-বিক্ষোভ করেছে। তাদের মধ্যে জেমস এ্যালেন্স গার্লস স্কুলের শিক্ষার্থীদের হাতে ব্যানারে লেখা ছিল, ‘তোমার সন্তানকে শিক্ষা দাও’ এবং ‘ আমার পোশাক মানে ‘হ্যা’ নয়’।
[৭] শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর গেটে শতাধিক লাল ফিতা বাঁধা ছিল, যা ছিল যৌন হয়রানির সংখ্যাগত প্রতিবাদও। শুধু ডালউইচ কলেজে ১২ জন শিক্ষার্থী যৌন হয়রানি ও নির্যাতনের অভিযোগ করেছে।
[৮] গত সপ্তাহে আড়াইশ মেয়ের কাছ থেকে ছেলেদের কাছে এক খোলা চিঠিতে তাদের প্রতি এধরনের যৌন হয়রানি থেকে বিরত থাকার আবেদন জানানো হয়। তাদের অগ্রহণযোগ্য আচরণ পরিবর্তনে চ্যালেঞ্জ মোকাবেলার কথাও জানান মেয়েরা।