সমীরণ রায়: [২] আওয়ামী লীগের সভাপতি মণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক আরও বলেন, রাজশাহী বিভাগীয় সমাবেশে দেওয়া বক্তব্যে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মিনুকে জাতির সামনে ক্ষমা চাইতে হবে। সরকারকে অনুরোধ করব তাকে আইনের আওতায় এনে এ বক্তব্যের উৎস কি তা খতিয়ে দেখা হোক।
[৩] তিনি বলেন, মুজিব প্রেমি জনগণ শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বন্দী গণতন্ত্রকে যেভাবে মুক্তি করেছে। তেমনিভাবে ষড়যন্ত্রের আস্তানায় আঘাত হেনে ওদেরকে বঙ্গোপসাগরে নিক্ষেপ করা হবে। ৭৫’র ১৫ আগস্টের পর ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণকে নিষিদ্ধ করা হয়েছিলো। আমরা যারা মুজিব প্রেমিক ৭ মার্চের ভাষণ বাঁচানোর চেষ্টা করেছি। তাদেরকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। তারাই ৭ মার্চের ভাষণ পালন করছে।
[৪] জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেন, দেশ-বিদেশের ষড়যন্ত্র এবং চক্রান্তকারীরা বসে নেই। যখনই সফল রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশে পরিনত হয়েছে, তখন তাদের গাত্রদাহ শুরু হয়েছে। তারা দেশকে পেছনের দিকে নিয়ে যাওয়ার জন্য ষড়যন্ত্র করেছে।
[৫] রোববার ঢাকার কৃষিবিদ ইনস্টিটিউটে ঐতিহাসিক ৭মার্চ উপলক্ষে কৃষক লীগ আয়োজিত ‘কৃষক সমাবেশ ও আলোচনা সভায়’ তিনি এসব কথা বলেন।
[৬] আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম বলেন, বাংলার মানুষ সরকার পতনের তর্জন-গর্জন জনগণ আর বিশ্বাস করে না। জনগণ বিএনপির ওপর থেকে আস্থা হারিয়েছে। জনগণ দেশের স্থিতিশীল, শান্তি-শৃঙ্খলায় বিশ্বাসী। বিএনপির আন্দোলনের নামে অশুভ তৎপরতার বিরুদ্ধে সোচ্চার জনগণ। তবুও দেশ-বিদেশের যে ধরনের ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে, তার জন্য সবাইকে প্রস্তুত থাকতে হবে।