নূর মোহাম্মদ: [২] ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এ কে এম আমিন উদ্দিন মানিক জানান, পি কে হালদারসহ কয়েকজন যাতে দেশত্যাগ করতে না পারে, সে বিষয়ে ২০১৯ সালের ২২ অক্টোবর ইমিগ্রেশনে চিঠি দেওয়া হয়। ওই চিঠি তারা হাতে পায় পরদিন। তবে ২৩ অক্টোবর যশোরের বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে সড়ক পথে বিকেল পৌনে ৪টার দিকে দেশত্যাগ করেন পি কে হালদার।
[৩] বিমানবন্দরের ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ অ্যাটর্নি জেনারেল কার্যালয়কে এসব তথ্য জানিয়েছে বলে সোমবার জানান আমিন উদ্দিন মানিক। তিনি বলেন, দেশত্যাগের সময় তিনি বাংলাদেশী পাসপোর্ট ব্যবহার করেছেন। আগামী ১৫ মার্চ এ বিষয়ে হাইকোর্টে শুনানি হবে।
[৪] এর আগে পাসপোর্ট জব্দ থাকার আদেশের পরও প্রশান্ত কুমার হালদার (পি কে হালদার) কিভাবে বিদেশে পালিয়ে গেলো, তা জানতে চান হাইকোর্ট। একইসঙ্গে পিকে হালদারের মামলায় জবানবন্দিতে যাদের নাম এসেছে তাদের ব্যাপারে কি পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে, তা দুদককে জানাতে বলা হয়।