সুমাইয়া ঐশী: [২] জাতিসংঘের মানবাধিকার প্রধান মিশেল ব্যাচলেট এ নিন্দা জানিয়ে বলেন, উইঘুরে এভাবে মুসলিমদের ওপর নির্যাতন এবং জোরপূর্বক আটকে রাখার মতো বিষয়গুলো গভীরভাবে খতিয়ে দেখতে হবে। আল জাজিরা
[৩] দীর্ঘদিন ধরেই চীনের ঐ বন্দীশিবিরে প্রবেশাধীকার আদায়ে কাজ করছেন মিশেল। এর আগে ২০১৯ সালের জুনে জেনেভায় চীনের রাষ্ট্রদূত চেন জু মিশেলকে সেখানে আমন্ত্রণ জানান। তবে তা এখনও বাস্তবায়ন হয়নি।
[৪] ২০০৫ সালের সেপ্টেম্বরে জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার হিসেবে সর্বশেষ চীন ভ্রমণে গিয়েছিলেন লুইসি আরবর। সেখান থেকে ফিরে তিনি জানান, চীনের পশ্চিমাঞ্চলে একটি বন্দী শিবির আছে যেখানে মুসলিমদের আটক করে রাখা হচ্ছে। বিষয়টিকে ধামাচাপা দিতে ঐ শিবিরটিকে বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণ কেন্দ্র বলে প্রচার শুরু করে চীনা সরকার। তবে সম্প্রতি ঐ ক্যাম্পে অমানবিক অত্যাচারের বিভিন্ন তথ্য সামনে আসছে, এতে কিছুটা চাপে চীন।সম্পাদনা: আসিফুজ্জামান পৃথিল
আপনার মতামত লিখুন :