মমতাজুর রহমান: [২] শীতের আগমন থেকে শুরু করে অদৌবধি মৌসুমি পিঠার ব্যবসা জমজমাট ভাবে চলছে। বিভিন্ন ধরনের পিঠা নানা দামে, নানা নামে বিক্রি হচ্ছে আদমদীঘিতে। পিঠা ব্যবসা করে বাড়তি আয় হওয়ায় কোন কোন স্থানে মহিলারাও পিঠার দোকান খুলে বসেছে।
[৩] সরজমিনে জানা গেছে, প্রধান সড়কের বিভিন্ন মোড়ে, সান্তাহারের স্টেশন চত্বর, রেলওয়ে পুরাতন মার্কেট, রেলগেট চত্বর, নানা স্থানে নানা নামে মৌসুমি পিঠা বিক্রি হচ্ছে সকাল ও সন্ধ্যায়। এই সকল পিঠার মধ্যে চিতই, ভাপা, পাটিসাপটা, দুধচিতই, ডিমচিতই, মালপোয়া, নারিকেল পুলি, পাকন ইত্যাদি।
[৪] শীতে পিঠা খাওয়ার রীতি বাংলার চিরায়িত সংস্কৃতির অংশ। আদমদীঘি সহ সান্তাহার পৌরশহরের পিঠার দোকানে সকাল ও সন্ধ্যায় পিঠা বেশি পাওয়া যায়। তবে সন্ধার পর থেকে পিঠার বিক্রি বাড়তে থাকে।
[৫] অফিসগামী ও বাড়ি ফিরতি মানুষেরা অল্প কিছু টাকা খরচ করে নাস্তা সেরে নিচ্ছেন এই সব পিঠা খেয়ে। এ ছাড়া নগর জীবনের নানা ব্যস্ততায় অনেকে এই সব পিঠার দোকান থেকে পরিবারের সদস্যদের জন্য পিঠা কিনে নিয়ে যায়। সম্পাদনা:আঞ্জুমান আরা
আপনার মতামত লিখুন :