আমজাদ হোসেন: [২] লক্ষ্মীপুরের রামগতি পৌরসভায় নৌকায় ভোট দেওয়া বাধ্যতামূলক, এজেন্টদের মারধর ও কেন্দ্রে ঢুকতে না দেয়ার অভিযোগে ধানের শীষের প্রার্থী সাহেদ আলী পটু ও লাঙলের প্রার্থী আলমগীর হোসেন ভোট বর্জন করেছেন।
[৩] আমজাদ (১৪ ফেব্রুয়ারি) বেলা ১১টার দিকে তারা সাংবাদিকদের এ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
[৪] জাতীয়পার্টির প্রার্থী আলমগীর হোসেন বলেন, আমার এজেন্টদের কেন্দ্রে ঢুকতে দেওয়া হয়নি, মারধর করা হয়েছে। নৌকায় ভোট দিতে আওয়ামী লীগের নেতারা ভোটারদের বাধ্য করছে। এ নির্বাচনে থাকার প্রয়োজন নেই, আমি ভোট বর্জন করেছি।
[৫] বিএনপির প্রার্থী সাহেদ আলী বলেন, ইভিএম আওয়ামী লীগ নেতাদের দখলে। তারা ভোটারদের নৌকায় ভোট দিতে বাধ্য করছেন। প্রিসাইডিং ও সহকারী প্রিসাইডিং না দেখার বান করছেন। আমি এজন্য ভোট বর্জন করেছি।
[৬] রামগতি পৌরসভা নির্বাচনের সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা কাজী হেকমত আলী বলেন, ভোট বর্জনের বিষয়টি আমি জানি না। কালো পর্দার বাইরে ইভিএম থাকার কথা নয়। কোথাও ছিলো কিনা তা কেউ আমাকে জানায়নি। যিনি নিয়ম ভঙ্গ করবেন তাকে আইনের আওতায় আনা হবে।
[৭] জানা গেছে, রামগতি পৌরসভায় নৌকা প্রতিকের প্রার্থী জেলা আওয়ামী লীগের লীগের তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক মেজবাহ উদ্দিন মেজু, ধানের শীষের সাহেদ আলী রামগতি পৌর বিএনপির সভাপতি এবং লাঙলের আলমগীর হোসেন উপজেলা জাতীয় পার্টির সভাপতি। সম্পাদনা: হ্যাপি
আপনার মতামত লিখুন :