আসিফুজ্জামান পৃথিল: [২ ]১ বিলিয়ন ডলার মূল্যের ডাচি অব কর্নওয়েল এস্টেটে যারা ভাড়া থাকেন এই আইনের জন্য তারা দশকের পর দশক কোনও সম্পদ কিনতে পারেননি। যুক্তরাজ্যের ওপাক প্রসিডিউরের অধীনে মন্ত্রীসভায় উত্থাপিত বিল পার্লামেন্টে উত্থাপনের আগেই রানি এলিজাবেথ ও যুবরাজ চার্লস তা দেখে প্রয়োজনীয় বদল আনতে পারেন। গার্ডিয়ান
[৩]এই আইনের কারণে ভাড়াটেরা এমন সব বাড়িতে বাস করতে বাধ্য হয়েছেন, যার কোনও অর্থনৈতিক মূল্য ছিলো না। বাসিন্দাদের মতে, নিজেদের বাড়ির বিপরীতে তারা ধার করার অধিকার হারিয়েছেন। এমনকি নিজেদের জন্য স্যেশাল সিকিউরিটি ফিও দিতে পারছেন না। সামারসেটের একটি গ্রামে প্রিন্স চার্লেসের বাড়ির ভাড়াটে জেন গিডিন্স এই পদ্ধতিকে ধ্বংসাত্মক ও সামন্তবাদী বলে উল্লেখ করেন।
[৪] তিনি বলেন, ‘আমরা যখন মারা যাবো, আমাদের সন্তানেরা স্পত্তিবঞ্চিত থাকবে। এমন এক সম্পদ আমরা পেয়েছি যার মালিকানা পরিবর্তন করা যায় না। এটা গণতান্ত্রিক দেশ। কোনও রাজপুত্রের বাবার সম্পত্তি নয়।’