আসিফুজ্জামান পৃথিল: [২]প্রথম ডোজের পরেই দুই তৃতীয়াংশ রোগ প্রতিরোধ করছে ফাইজার ও অ্যাস্ট্রাজেনেকার ভ্যাকসিন দুটি। [৩]ফাইজারে কমছে ভাইরাল লোডও।
[৪]এর মধ্যে ব্রিটিশ গবেষণাটি এখনও কোনও জার্নালে প্রকাশ হয়নি। কিন্তু প্রাথমিক তথ্য প্রকাশ পাওয়ার পরেই আশায় বুক বাঁধছেন বিজ্ঞানীরা। গবেষণা অনুয়ায়ী ফাইজারের ভ্যাকসিনটি প্রয়োগের দুই সপ্তাহের মধ্যেই রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি করতে শুরু করে। আর ব্রিটিশ সরকারের একটি সূত্র জানায়, অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার ভ্যাকসিনের ক্ষেত্রেও একই ফল মিলছে। দ্য সান
[৫]ফাইজার ভ্যাকসিনের প্রথম ডোজ ৮০ বছরের বেশি বয়সীদের লক্ষণযুক্বত সংক্রমণের ঝুঁকি ৬৪ শতাংশ কমিয়ে আনে। আর তরুণদের কমায় ৬৫ শতাংশ। আর যারা ২য় ডোজ নিয়েছেন, সকল বয়সীদের মধ্যেই নিরাপত্তা থাকে ৭৯ থেকে ৮৪ শতাংশ। অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার জন্যও একই কথা প্রযোজ্য। ডেইলি মেইল
[৬]ইসরায়েলের বিজ্ঞানীরা বলছেন ভাইরাল লোড কসায় ফাইজার-বায়োএনটেকের ভ্যাকসিনে কমে আসে সংক্রমণ। বিভিন্ন দেশের ডাটা রবিশ্লেষণ করে তারা বলছেন, যে সব দেশে সঠিকভাবে ভ্যাকসিনেশন হচ্ছে, তাদের সংক্রমণ অনেকটাই কমেছে। এখন পর্যন্ত শতাংশের বিচারে জনসংখ্যার বৃহত্তম অংশকে টিকা দিয়েছে মধ্যপ্রাচ্যের দেশটি। সিএনএন
আপনার মতামত লিখুন :