শাহনাজ পারভীন :[২] রোববার ৭টি ভায়ালে ১৮ ডোজ এবং দ্বিতীয় দিন সোমবার ৬টি ভায়ালে ১৮ ডোজ টিকার অপচয় হয়।
[৩] এক ভায়ালে ১০ জন করে টিকা নেওয়ার কথা থাকলেও নিবন্ধিত ব্যক্তিরা উপস্থিত না হওয়ায় খোলা ভায়ালগুলোর ডোজ নষ্ট হয়। সিভিল সার্জন ডা. হাবিবুর রহমান এসব তথ্য জানিয়েছেন।
[৪] তিনি জানান, দুই দিনে জেলার ৯ উপজেলার ৯ বুথে মোট ৭০৪ জন করোনাভাইরাস প্রতিরোধী এ ভ্যাকসিন নিয়েছেন। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি সংখ্যক মানুষ ভ্যাকসিন নিয়েছেন সদর উপজেলার কুড়িগ্রাম জেনারেল হাসপাতাল বুথে, ২০২ জন।
[৫] সিভিল সার্জন কার্যালয় সূত্র জানায়, জেলা সদরের জেনারেল হাসপাতালসহ জেলার নয় উপজেলায় নিবন্ধনধারীদের টিকা দেওয়া হচ্ছে।
[৬] প্রথমদিন কুড়িগ্রাম জেনারেল হাসপাতালে টিকা নেন ৬৫ জন। গত দুই দিনে এই বুথে টিকা নিয়েছেন মোট ২০২ জন। এরপরই দ্বিতীয় সর্বাধিক সংখ্যক মানুষ টিকা নিয়েছেন রাজারহাট উপজেলায়, ১০৮ জন।
[৭] তবে গত দুই দিনে ভ্যাকসিন গ্রহণের জন্য জেলায় ৪ হাজারেরও বেশি নারী-পুরুষ রেজিস্ট্রেশন করেছেন বলে সিভিল সার্জন কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে।
[৮] সদর উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. নজরুল ইসলাম জানান, সোমবার দিনের শেষ ভায়ালটি খোলার পর ৭ জন টিকা নিয়েছেন।
[৯] সিভিল সার্জন জানান, একটি ভায়ালে ১০ ডোজ টিকা থাকে। দিন শেষে যে ভায়ালটি উন্মুক্ত করা হয় সেটার ১০ ডোজ পূর্ণ করা না গেলে অবশিষ্ট ডোজ টিকা আর সংরক্ষণ করা যায় না। ফলে অবশিষ্ট ডোজ অপচয় হয়। সম্পাদনা : মুরাদ হাসান