আসিফুজ্জামান পৃথিল: [৩] কেনো দ্রুত সরবরাহ বাড়ানো যাচ্ছে না এই প্রশ্নে ব্রিটিশ ওষুধ কোম্পানিটির কাছে তড়িৎ জবাব চায় ইইউ। ব্লকটির স্বাস্থ্য কমিশনার স্টেলা কিরিকাকিডেস এক চিঠিতে এই জবাব চেয়েছেন। এতে অভিযোগ করা হয়েছে, অ্যাস্ট্রাজেনেকা চুক্তি মোতাবেক ভ্যাকসিন সরবরাহ করতে পুরোপুরি ব্যর্থ। পলিটিকো
[৪] স্টেলা বলেন, ‘আমাদের সিরিয়াস প্রশ্ন রয়েছে। আমরা এখনই এর জবাব চাই।’ আমরা খুব বেশি অসন্তুষ্ট। তারা চুক্তির খেলাপ করছে।’
[৫] স্টেলা বলেন, চুক্তির বাইরে গিয়েও এই ভ্যাকসিন রপ্তানি করা হচ্ছে। এ কারণে রপ্তানি কঠিন করার কথা ভাবছেন তারা। তিনি বলেন, ‘নিজ নাগরিকদের বাঁচাতে আমরা যে কোনও কঠিন পদক্ষেপ গ্রহণ করবো। প্রয়োজনে বেলজিয়ামে তৈরি ফাইজারের ভ্যাকসিন যুক্তরাজ্যে রপ্তানি বন্ধেরও হুশিয়ারি দেন তিনি। বিবিসি
[৬] তবে এক্ষেত্রে বেশ সফল বলা যায় বাংলাদেশকে। একমাত্র বাংলাদেশই নিজেদের দেশে উৎপাদন না করে চুক্তি মোতাবেক সঠিক সময়ে এই ভ্যাকসিনের চালান বুঝে পেয়েছে। বাংলাদেশের ভ্যাকসিনটি উৎপাদন করেছে সেরাম ইন্সটিটিউট।