শাহীন খন্দকার: [২] ১০ জানুয়ারি স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের নার্সিং সেবা -১ শাখার সিনিয়র সহকারী সচিব মো. মেজবাউল হোসেন স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে এটি প্রকাশ করা হয়। প্রাপ্ত বকেয়া সিলেকশন গ্রেডটি ২০১৫ সালের ১২ মে থেকে প্রাপ্য হবেন মর্মে প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়।
[৩] মঙ্গলবার (১২ জানুয়ারি) বিকালে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বাংলাদেশ নার্সেস এসোসিয়েশন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল শাখার সভাপতি মো. কামাল হোসেন পাটওয়ারী নার্সদের বহুল প্রতীক্ষিত এ সিলেকশন গ্রেড বাস্তবায়ন হওয়ায় কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
[৪] এছাড়া সর্বস্তরের নার্সিং কর্মকর্তারাও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও স্বাস্থ্যমন্ত্রী এবং বর্তমান নার্সিং প্রশাসনকে অভিনন্দন জানান তিনি।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২০১২ সালে সিনিয়র স্টাফ নার্স পদটি ২য় শ্রেণির পদমর্যাদা প্রাপ্ত হলে জাতীয় বেতন স্কেল-২০১৫ ঘোষিত হওয়ার পূর্ব পর্যন্ত প্রায় সাড়ে তিন হাজার নার্সিং কর্মকর্তাগণের সিলেকশন গ্রেড প্রাপ্য হোন।
[৫] ২০২০ সালে নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদপ্তরের মহাপরিচালক সিদ্দিকা আক্তার এবং পরিচালক (প্রশাসন, শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ) আবদুল হাই পিএএ পদায়ন পাওয়ার পর বকেয়া সিলেকশন গ্রেড নিয়ে কাজ শুরু করেন ও তাদের কাজের ক্ষেত্রে সফলতা আসে।
[৬] একই সালে ডিপিসির মাধ্যমে সকল বকেয়া গ্রেড প্রদানের অনুমতি গৃহীত হয় এবং নতুন বছরের শুরুতেই বকেয়া গ্রেড প্রদানের আদেশ প্রকাশিত হলো।
[৭] এদিকে প্রকাশিত ২৯৯৮ জন ছাড়াও প্রাপ্য অন্যান্য নার্সিং কর্মকর্তাগণ সিলেকশন গ্রেড আদেশ দ্রুতই প্রকাশিত হবে বলে কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে।
[৮] অপরদিকে স্বাধীনতা নার্সেস পরিষদের মহাসচিব মোহাম্মদ ইকবাল হোসেন সবুজ জানান, স্বাস্থ্য সচিব, মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট বিভাগ, ডিজিএনএম’র বর্তমান প্রশাসন ও সিলেকশন গ্রেড বাস্তবায়ন কমিটির প্রতি ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।