আসিফুজ্জামান পৃথিল: [২] ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অভ্যন্তরীণ প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে, এর ফলেই সীমান্ত সমস্যা তীব্র আকার ধারণ করে। ভারত বাধ্য হয় সীমান্তে ট্যাংক, স্বশস্ত্র সৈন্য মোতায়েন করতে। এনডিটিভি
[৩] মন্ত্রণালয়ের দাবি, পূর্ব লাদাখ সীমান্তে স্থিতাবস্থা জোর করে বদল করেছে চিন। তাদের উস্কানিমূলক আচরণ পরিস্থিতিকে আরও সমস্যার দিকে ঠেলে দিয়েছে। প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা বরাবর ভারত পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে চেয়ে ও পূর্ব লাদাখের শান্তি রক্ষায় কঠোর হয়েছে। টাইমস অব ইন্ডিয়া
[৪] চীনের ঘাড়ে দোষ চাপিয়ে ভারত জানিয়েছে, ভারতীয় সেনা দুই দেশের মধ্যে সমস্ত নীতি ও চুক্তি মেনে চলেছে। কিন্তু চীনের সেনারা পরিস্থিকে জটিলতার দিকে ঠেলে দিয়েছে অস্ত্র ব্যবহার করে ও বিপুল সংখ্যায় সেনা মোতায়েন করে। আনন্দবাজার
[৫] বর্ষশেষের পর্যালোচনায় দেখা গিয়েছে, কী ভাবে বছর শেষে চিন-ভারত সীমান্তে পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে আগস্ট মাসের শেষের দিকে। চিনা সেনা ভারতীয় ভূখণ্ডে কী ভাবে প্রবেশের চেষ্টা করেছে একাধিকবার, সেটিও রিপোর্টে বলা হয়েছে।