শিরোনাম
◈ এলডিসি থেকে উত্তরণ: আরও তিন বছরের সময় চাইছে বাংলাদেশ ◈ জাপানে জনশক্তি রপ্তানি নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ যেসব সিদ্ধান্ত নিল অন্তর্বর্তী সরকার ◈ ১৭ বিয়ের ঘটনায় মামলা, সেই বন কর্মকর্তা বরখাস্ত ◈ বিএনপি নেতাকে না পেয়ে স্ত্রীকে কু.পিয়ে হ.ত্যা ◈ বাংলা‌দেশ হারা‌লো আফগানিস্তানকে, তা‌কি‌য়ে রই‌লো শ্রীলঙ্কার দিকে  ◈ রোজার আগে নির্বাচন দিয়ে পুরোনো কাজে ফিরবেন প্রধান উপদেষ্টা ◈ ঋণের চাপে আত্মহত্যা, ঋণ করেই চল্লিশা : যা বললেন শায়খ আহমাদুল্লাহ ◈ একযোগে এনবিআরের ৫৫৫ কর্মকর্তাকে বদলি ◈ আবারও রেকর্ড গড়ল স্বর্ণের দাম, ভরিতে বেড়েছে ৩ হাজার ৬৭৫ টাকা ◈ ভারতের নেপাল নীতিতে 'রিসেট বাটন' চাপলেন মোদি, শিক্ষা বাংলাদেশের কাছ থেকে

প্রকাশিত : ০৪ জানুয়ারী, ২০২১, ০৩:২৫ রাত
আপডেট : ০৪ জানুয়ারী, ২০২১, ০৩:২৫ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

বারোমাসী আম বাগান করে স্বাবলম্বী তিন তরুণ

ডেস্ক রিপোর্ট: গাইবান্ধার সাদুল্যাপুরে বারোমাসী আম বাগান করে স্বাবলম্বী হয়েছেন তিন তরুণ। দৃষ্টি কেড়েছেন কৃষি বিভাগের পাশাপাশি স্থানীয় তরুণদের। তাদের সফলতা দেখে অন্যরাও ধীরে ধীরে আগ্রহী হয়ে উঠছেন বারোমাসী আম বাগান তৈরিতে।


২০১৯ সালে তরুণ উদ্যোক্তা জাহিদ হাসান জয়ের বাবার কাছ থেকে চার বিঘা জমি নিয়ে ৫’শ বারোমাসি চারা লাগান জয়, রুবেল মন্ডল, মোহাম্মদ মাসুদ রানা। দেড় বছর ধরে পরিচর্যা ও রক্ষণাবেক্ষণ করেন আম বাগানের।

গত আগস্ট মাস থেকে শুরু হয় ফল ধরা। বারোমাসী এ আম বিক্রির উপযোগী হওয়ার পর তাদের আর পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি। সপ্তাহে ৩০ থেকে ৫০ কেজি আম বিক্রি করছেন তারা। প্রতিকেজি আম পাইকারি বিক্রি হচ্ছে ৫০০ টাকা দরে।

তিন উদ্যোক্তার সাফল্য দেখে এখন অনেকেই বারোমাসী আম চাষে উদ্বুদ্ধ হচ্ছেন। এ জাতের আম চাষে সব ধরনের সহযোগিতা করছে কৃষি বিভাগ।

সাদুল্যাপুরে ৩০০ হেক্টর জমিতে নানা জাতের ফল চাষ করা হয়। এবার নতুন করে যুক্ত হলো বারোমাসী আম।  ডিবিসি

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়