আসিফুজ্জামান পৃথিল: [২] একটি জাপানি কোম্পানি ও কিয়েটো বিশ্ববিদ্যালয়ের তৈরি এই স্যাটেলাইটটি ২০২৩ সালের মধ্যে তৈরি হয়ে যাবে। সুমিতোমো ফরেস্ট্রি বলেছে তারা এই ব্যাপারে বিস্তারিত গবেষণা করছেন। পৃথিবীর কঠিনতম পরিবেশে বিভিন্ন ধরনের কাঠ দিয়ে এই গবেষণা চালানো হবে। বিবিসি
[৩] পৃথিবীর কক্ষপথের জন্য বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে পরিত্যক্ত বর্জ্য। সামনের দিনগুলোতে আরও স্যাটেলাইট উৎক্ষেপনের সম্ভাবনা এই ব্যাপারে আরও শঙ্কা তৈরি করেছে। স্যাটেলাইট কাঠের তৈরি হলে তা পৃথিবীর কক্ষপথে ফেরত আনলে কোনও ক্ষতিকর পদার্থ তৈরি ছাড়াই ছাইয়ে পরিণত হবে। জাপান টাইমস
[৪] কিয়েটো বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর ও জাপানি মহাকাশচারী টাকাও দই বলেন, ‘আপমরা অবহত আছি, মহাকাশের কোনও স্যাটেলাইট পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে প্রবেশ করলে ছোটছোট ক্ষুদ্রাংশ তৈরি হয় এবং দীর্ঘদিন ভাসতে থাকে। এটা শেষ পর্যন্ত পৃথিবীর পরিবেশের ব্যাপক ক্ষতি করে। এ কারণেই আমরা কাঠ ব্যবহারের কথা ভাবছি। নিকি
[৫] দই ২০০৮ সালে ইন্টারন্যঅশনাল স্পেস স্টেশনে গিয়েছিলেন। তিনি ইতিহাসের প্রথম ব্যক্তি হিসেবে মহাশূন্যে একটি বুমেরাং নিক্ষেপ করেন। এই বুমেরাং মাইক্রোগ্র্যাভেটি পরীক্ষায় ব্যবহার হচ্ছে। সুমিতোমো ফরেস্ট্রির এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, কোন কাঠ দিয়ে স্যাটেলাইটটি তৈরি হচ্ছে তা গোপন রাখা হবে।
আপনার মতামত লিখুন :