শিরোনাম
◈ জুলাই অভ্যুত্থানের সেই ঐক্য কোথায়? ◈ ব্রিটিশদের ‘নাকানিচুবানি’ দিতে ইরানের এক দশকের ‘ছায়া যুদ্ধ’: যেভাবে চলছে যুক্তরাজ্যের ভেতরে গোপন তৎপরতা ◈ চট্টগ্রাম কাস্টমস কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত, আরও কর্মকর্তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা ◈ এবার অঝোরে কাঁদলেন মিসাইল ম্যান কিম জং উন (ভিডিও) ◈ জুলাই নিয়ে ‘আপত্তিকর’ ফেসবুক পোস্ট: পুলিশের বিরুদ্ধে ছাত্রদের অবরোধ-বিক্ষোভ ◈ নতুন উচ্চতায় রেমিট্যান্স: ২০২৪-২৫ অর্থবছরে প্রবাসী আয়ের সর্বোচ্চ প্রবাহ ◈ ডলারের দরপতনে রেকর্ড, ১৯৭৩ সালের পর সবচেয়ে বড় পতনে বিশ্ববাজারে আস্থার সংকট ◈ “৭১-এর মুক্তিযোদ্ধাদের মতোই চব্বিশের যোদ্ধাদেরও জাতি ভুলবে না” — তারেক রহমান ◈ গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে ঐক্য বজায় রাখার আহ্বান খালেদা জিয়ার ◈ শ্রীলঙ্কার বিরু‌দ্ধে বুধবার  সি‌রি‌জের প্রথম ওয়ানডে ম‌্যা‌চে  মু‌খোমু‌খি  বাংলাদেশ

প্রকাশিত : ২৮ ডিসেম্বর, ২০২০, ০৭:২৪ সকাল
আপডেট : ২৮ ডিসেম্বর, ২০২০, ০৭:২৪ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] পাকিস্তানে প্রথম মুসলিম নোবেলজয়ী আবদুস সালামের জন্মদিন পালিত হয় না, এ নিয়ে নির্মিত হচ্ছে ডকুমেন্টারি

দেবদুলাল মুন্না:[২] এটি তৈরি করছে নেটফ্লিক্স। এর আগে গতবছর ডকুমেন্টারি তৈরি করা হয়েছিল। কিন্তু বেশকিছু সমালোচনার কারণে ফের নতুন কিছু তথ্য যোগ-বিয়োগের মাধ্যমে আবার তৈরি করা হচ্ছে। এ তথ্য বিবিসি ও কাউন্টার পাঞ্চের।

[৩] চলচ্চিত্র প্রযোজক জাকির থাভের টেকনেটডট চ্যানেলকে গতকাল বলেন, সালাম ছিলেন প্রথম মুসলিম, যিনি নোবেল জয় করেছিলেন। তার জন্মদিন ২৯ ডিসেম্বর পালিত পালিত হলেও তার নাতি আবদুস কুতুবের দাবি তিনি জন্মেছিলেন ২৯ জানুয়ারি। এছাড়া আগের ডকুমেন্টারিতে পাকিস্তানে যে তার এপিটাফ থেকে নাম মুছে ফেলা হয়েছিল এ তথ্য নতুনভাবে তুলে ধরা হচ্ছে।

[৪] মুভিটিতে আবদুস সালামের তিনটি বিষয় উঠে এসেছে: তার পদার্থবিদ্যা, তার বিশ্বাস এবং তার জাতীয়তা। নাম এখনও চুড়ান্ত করা হয়নি।

[৫] আবদুস সালাম ১৯৭৭ সালে জন্মগ্রহন করেন। ১৯৭৪ সালে পাকিস্তানের সংসদ আহমেদিয়া স¤প্রদায়কে অমুসলিম হিসাবে সরকারিভাবে ঘোষণা করলে ডঃ আবদুস সালাম বিট্রেনে চলে যান স্বেচ্ছা নির্বাসনে। মুশকিল হয় যখন ১৯৭৯ সালে আবদুস সালাম নোবেল পুরস্কার পেয়ে বসেন। ১৯৯৬ সালে অক্সফোর্ডে মারা যান সালাম। কবর হয় পাকিস্তানের রাবওয়া শহরে।

[৬] সালামের কবরের এপিটাফে লেখা ছিল, ‘ফার্স্ট মুসলিম নোবেল লরিয়েট’। সালামের মৃত্যুর দু’ বছর পরে এই এপিটাফটিও রেহাই পায়নি। স্থানীয় এক ম্যাজিস্ট্রেটের নির্দেশে মুছে ফেলা হয় ‘মুসলিম’ শব্দটি। এপিটাফের শূন্যস্থানে এখন কেবলই লেখা রয়েছে, ‘ফার্স্ট নোবেল লরয়েট’।

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়