শিরোনাম

প্রকাশিত : ২৭ ডিসেম্বর, ২০২০, ০৮:০২ সকাল
আপডেট : ২৭ ডিসেম্বর, ২০২০, ০৮:০২ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] ১৮ বছরের নিচে কারো ভ্যাকসিন প্রয়োজন নেই, যা মোট জনসংখ্যার ৪০ শতাংশ: স্বাস্থ্যমন্ত্রী

লাইজুল ইসলাম/মহসীন কবির: [৩] রোববার (২৭ ডিসেম্বর) দুপুরে ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের ন্যাশনাল কন্ট্রোল ল্যাবরেটরিতে ভ্যাকসিন ল্যাব পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের জাহিদ মালেক বলেন, পৃথিবীর কোথাও তাদের ভ্যাকসিন দেয়া হচ্ছে না এবং শিশুদের ট্রায়ালও হয়নি। গর্ভবতী মা, অন্য কোনো রোগ আছে এমন ব্যক্তিকে করোনাভাইরাসের টিকা দেয়া হবে না। আমাদের জনসংখ্যার ২০ শতাংশ মানুষ কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন পাবে যা মোট জনসংখ্যার প্রায় সাড়ে পাঁচ কোটি।

[৪] তিনি বলেন, এক কোটি লোক দেশের বাইরে থাকে। তাও আমাদের হিসাবে আছে, প্রায় সাড়ে পাঁচ কোটি মানুষের এই মুহূর্তে ভ্যাকসিনের প্রয়োজন হবে না। আর যে ভ্যাকসিন দেয়া হবে সেটাও প্রায় সাড়ে পাঁচ কোটি। কাজেই গ্যাপ বেশি থাকছে না, যেটুকু থাকছে সেটুকুও আমরা পর্যায়ক্রমে পূরণ করে ফেলব।

[৫] স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, যখনই অ্যাস্ট্রাজেনেকা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার অনুমোদন পাবে তখনই বাংলাদেশ সে ভ্যাকসিন পাবে। একইসঙ্গে দেশের ভেতরে ভ্যাকসিন সম্পর্কিত সব ব্যবস্থা যেমন, পরিবহন ব্যবস্থা, স্টোরেজ সিস্টেম, কোল্ড চেইন মেইনটেন্যান্সের জন্য কিছু বাড়তি কোল্ড বক্সেরও ব্যবস্থা করা হয়েছে।

[৬] সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী টিকা পেতে অনলাইনে নিবন্ধন করতে হবে। এ ক্ষেত্রে প্রত্যন্ত অঞ্চলের মানুষের টিকা পেতে জটিলতা হবে কি না- এমন প্রশ্নে মন্ত্রী বলেন, ‘আমরা জেলা পর্যায়ে কমিটি করেছি। সেই কমিটির মাধ্যমে ন্যায্যতার ভিত্তিতে নিশ্চিত করা হবে ভ্যাকসিন।

[৭] স্বাস্থ্যমন্ত্রী আরও বলেন, আমরা এখানে দুটি ল্যাব দেখেছি। একটি ওষুধের আর একটি ভ্যাকসিনের। আমাদের যে ওষুধের ল্যাব আছে সেটি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) অনুমোদন দিয়েছে। সেই অনুমোদনের ফলে আমাদের ল্যাব আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পেল। এখানে আমাদের যত ওষুধ কোম্পানি আছে সে ওষুধের মান প্রতিনিয়ত পরীক্ষা করা হয় এবং সে মান বজায় রাখার জন্য যা যা করা প্রয়োজন তা করা হয়। আগামীতে এই ল্যাবরেটরিতে কোভিড ভ্যাকসিনও পরীক্ষা করা হবে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়