শরীফ শাওন: [২] অনুষঙ্গ দুটি টেকসই উন্নয়নের চাবিকাঠি। এগুলোকে যত বেশি কাজে লাগানো যাবে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা তত সহজ হবে। এক্ষেত্রে সরকারি উদ্যোগের পাশাপাশি বেসরকারিভাবেও এগিয়ে আসতে হবে জানান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মাকসুদ কামাল।
[৩] অনলাইন শিক্ষার বিষয় উল্লেখ করে বলা হয়, করোনাকালে বিশ্বের যেসকল খাত অধিক চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে তার অন্যতম হলো শিক্ষা। প্রযুক্তির ব্যবহারে শিক্ষার্থীদের লেখাপড়া চালানো সম্ভব হয়েছে দাবি করেন গ্রিন ইউনিভার্সিটির উপাচার্য অধ্যাপক ড. গোলাম সামদানী।
[৪] ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার যে প্রত্যয়, তাকে সামনে রেখে প্রযুক্তিগত দক্ষতা বাড়াতে হবে। টেকসই প্রযুক্তি ৪.০ উন্নয়নে বেষক ও অভিজ্ঞতাবাদীদের মধ্যে সম্পর্ক তৈরি করতে হবে জানান একই বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য ড. আব্দুর রাজ্জাক।
[৫] শনিবার গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে এক উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তারা এসব কথা বলেন। অনুষ্ঠানে বিশ্বের ২৯টি দেশের কয়েক শতাধিক শিক্ষক-গবেষক অংশ নেন। এসময় তারা বিভিন্ন গবেষণাপত্র উপস্থান করেন।