লাইজুল ইসলাম: [৩]সেন্টমার্টিন সমুদ্রসৈকতের পাশের হোটেল-মোটেলগুলোর সামনে কুকুরের আনাগোনা সবচে বেশি। এখানে গত কয়েকবছর ধরে কুকুেরর সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে বলে জানান স্থানীয়রা।
[৪] পর্যটক হাসান পরিবার নিয়ে রাতে বের হয়েছিলেন সৈকতে ঘুরতে। কিন্তু কুকুরের আনাগোনা ও তাদের ঘিরে ধরার কারণে দ্রুতই ফিরে আসেন হোটেল রুমে। পর্যটক দম্পতি সিহাব ও সুমি বলেন, রাতে বের হওয়ার পর কুকুরের ‘ঘেউ ঘেউ’ করে এগিয়ে আসা দেখে তারা আর বের হতে পারেননি। [৫] সেন্টমার্টিন হোটেল ওনার্স এ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি শিবলুল আলম কোরাইশি বলেন, বহুবার স্থানীয় প্রশাসনের সঙ্গে কথা বলেছি। কুকুর মারতে বলিনি। বন্ধ্যাত্বের কথা বলেছি । কিছু কুকুর পার্বত্য এলাকার বনে ছেড়ে দেয়ার আহ্বান জানিয়েছি।
[৬] সেন্টমার্টিন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নূর আহমদ বলেন, শুক্রবারও একটি বাচ্চাকে কুকুর কামড়েছে। ১০ হাজার লোক বাস করে সেন্টমার্টিনে,এখানে ১০ হাজারেরও বেশি কুকুর আছে। এদের আতঙ্কে আমরা নিজেরাই বসবাস করতে পারছি না। ডিসি স্যারকে বলেছি বন্ধ্যাত্বকরণ ভ্যাকসিন পাঠাতে। [৭] টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম বলেন, লাইভ স্টোক ডিপার্টমেন্টের সঙ্গে কুকুর বন্ধ্যাত্বকরণ টিকা নিয়ে কথা বলেছি। তাদের কাছে এই টিকা পর্যাপ্ত নেই। গত বছর কিছু কুকুর অন্যত্র সরিয়ে ফেলেছিলাম। এবারও আমরা সেটা করবো। সম্পাদনা: শাহানুজ্জামান টিটু ,সমর চক্রবর্তী