তরিকুল ইসলাম: [২] প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মধ্যে ডিসেম্বরের তৃতীয় সপ্তাহে ১৬ বা ১৭ তারিখে ভার্চুয়াল বৈঠক হবে।
[৩] প্রধানমন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠকে আলোচ্যসূচি প্রস্তুত করতে ভারতের পররাষ্ট্র সচিব হর্ষ বর্ধন শ্রিংলার সাথে বৈঠক করতে ডিসেম্বরের শুরুর দিকে নয়াদিল্লি যাচ্ছেন পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন।
[৪] প্রধানমন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠকে চারটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর হতে পারে। এর মধ্যে নীলফামারীর চিলাহাটি ও ভারতের হলদিবাড়ির মধ্যে রেল যোগাযোগ উদ্বোধন এবং স্থলবন্দর ২৪ ঘণ্টা খোলা রাখার বিষয়ে দু’টি সমঝোতা হবে।
[৫] তিস্তা প্রসঙ্গে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেছেন, কোনো ম্যাজিক নেই। এটা সত্য যে, চুক্তিটির একটা খসড়া প্রস্তুত হয়েছিল, তা সইয়ে আমরা উভয়ে সম্মত হয়েছিলাম, কিন্তু তা সই হয়নি।
[৬] দেশটি বলছে তাদের অভ্যন্তরীণ কিছু সমস্যার কারণে সই করতে পারছে না। এটি ওই পর্যায়েই আছে। নতুন করে এ নিয়ে কোনো অগ্রগতি হয়নি।
[৭] পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন বলেছেন, তিস্তা চুক্তির জন্য অন্য অভিন্ন নদীর পানি বণ্টন নিয়ে আলোচনা থেমে থাকতে পারে না।
[৮] করোনা পরিস্থিতি ভালো হলে স্বাধীনতার ৫০ বছর পূর্তি উদ্যাপনে ২৬ মার্চ ঢাকা সফরে আসতে পারেন নরেন্দ্র মোদি। সম্পাদনা : সমর চক্রবর্তী
আপনার মতামত লিখুন :