আসিফুজ্জামান পৃথিল: [২] চীনের রাষ্ট্রয়াত কোম্পানিটির চেয়াম্যান নিজেই এই তথ্য জানান। রাশিয়ার বাইরে চীনই একমাত্র দেশ, যারা নিজেদের পরীক্ষাধীন ভ্যাকসিনকে জরুরি ব্যবহারের অনুমোদন দিয়েছে। তবে এই ভ্যাকসিনগুলোর নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন পশ্চিমা বিশেষজ্ঞরা। সাউথ চায়না মর্নিং পোস্ট
[৩] সিনোফার্মের চেয়ারম্যান লিউ জিংঝেন বলেন, ‘জরুরি ব্যবহারের কথা বললে, এই ভ্যাকসিন প্রায় ১০ লাখ মানুষকে দেয়া হয়েচে। আমরা একটিও ঘটনা পাইনি যেখানে বড় ধরণের শারিরিক বিচ্যুতি ঘটেছে। গ্রহিতাদের খুব সামান্য লক্ষণ ছিলো। এখন পর্যন্ত পুরো টিকাদান কার্যক্রমই জরুরি ভিত্তিতে হচ্ছে। আমরা এই ব্যাপারে বিশ্বকে নেতৃত্ব দিচ্ছি। সিচুয়ান
[৪] অবশ্য এখন পর্যন্ত ঠিক কতোজন ভ্যাকসিন নিয়েছেন তা পরিস্কার নয়। তবে স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমগুলো টিকাদান কেন্দ্রের সামনে বড় লাইনের ছবি প্রকাশ করেছে। চীন বলছে, যাদের জরুরীভাবে এই ভ্যাকসিন প্রয়োজন বা যে গ্রুপগুলো করোনার ঝুঁকিতে রয়েছে, তাদেরই এই ভ্যাকসিন দেয়া হচ্ছে। গ্লোবাল টাইমস
[৫] দ্য গার্ডিয়ান জানিয়েছে, সারা বিশ্বেই ট্রায়াল শেষের আগে এতো মানুষকে ভ্যাকসিন দেবার ঘটনা আগে ঘটেনি। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নিজ নাগরিকদের নিরাপত্তা নিয়ে এক রকম জুয়াই খেলেছে বেইজিং।